بَلْ
اِیَّاهُ
تَدْعُوْنَ
فَیَكْشِفُ
مَا
تَدْعُوْنَ
اِلَیْهِ
اِنْ
شَآءَ
وَتَنْسَوْنَ
مَا
تُشْرِكُوْنَ
۟۠
3

বরং শুধু তাঁকেই ডাকবে। অতঃপর ইচ্ছা করলে তিনি তোমাদের সেই কষ্ট দূর করবেন যার জন্য তোমরা তাঁকে ডাকবে এবং যাকে তোমরা তাঁর অংশী করতে তা বিস্মৃত হবে।’ [১]

[১] أَرَءَيْتَكُمْ এ كُم সম্বোধনের জন্য। এর অর্থ, أَخْبِرُوْنِيْ (তোমরা আমাকে বল বা খবর দাও)। এই বিষয়টাকেও কুরআনের কয়েকটি স্থানে বর্ণনা করা হয়েছে। (সূরা বাক্বারার ২:১৬৫নং আয়াতের টীকা দেখুন।) এর অর্থ হল, তাওহীদ হল মানব প্রকৃতির স্বাভাবিক আহবান। মানুষ পরিবেশ অথবা পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুকরণের কারণে বহু শিরকীয় আকীদা ও কার্যকলাপে লিপ্ত থাকে এবং গায়রুল্লাহকে প্রয়োজনাদি পূরণকারী ও বিপদাপদ দূরকারী মনে করে, তাদের নামেই মানত করে। কিন্তু যখন সে কোন কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হয়, তখন এ সব ভুলে যায়। তখন তার মূল প্রকৃতি এ সবের উপর বিজয়ী হয়ে যায় এবং অন্য এখতিয়ার ছাড়াই সেই সত্তাকেই ডাকে, যাঁকে ডাকা উচিত। যদি মানুষ এই প্রকৃতির উপর প্রতিষ্ঠিত থাকে, তবে কতই না ভাল হয়! আখেরাতের মুক্তি তো সম্পূর্ণভাবে প্রাকৃতিক এই ডাকের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ, তাওহীদ অবলম্বন করার মধ্যেই।

اپنے Quran.com کے تجربے کو زیادہ سے زیادہ بنائیں!
ابھی اپنا دورہ شروع کریں:

0%