42:47至42:48节的经注
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

৪৭-৪৮ নং আয়াতের তাফসীর: উপরে আল্লাহ তা'আলা বর্ণনা দিয়েছিলেন যে, কিয়ামতের দিন ভীষণ বিপজ্জনক ও ভয়াবহ ঘটনা ঘটবে। ওটা হবে কঠিন বিপদের দিন। এখানে আল্লাহ তা'আলা ঐ দিনের ভয় প্রদর্শন করছেন এবং ওর জন্যে প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিচ্ছেন। তিনি বলছেনঃ আকস্মিকভাবে ঐ দিন এসে যাওয়ার পূর্বেই। আল্লাহর ফরমানের উপর পুরোপুরি আমল কর। যখন ঐদিন এসে পড়বে তখন তোমাদের কোন আশ্রয়স্থল মিলবে না এবং তোমরা এমন জায়গাও পাবে না যেখানে অপরিচিত ভাবে লুকিয়ে থাকবে, কেউ তোমাদেরকে চিনতে পারবে না।এরপর পরাক্রমশালী আল্লাহ স্বীয় নবী (সঃ)-কে বলেনঃ এই কাফির ও মুশরিকরা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তোমাকে তো আমি তাদের রক্ষক করে পাঠাইনি। তাদেরকে হিদায়াত দান করা তোমার দায়িত্ব নয়। তোমার কাজ শুধু তাদের কাছে আমার বাণী পৌঁছিয়ে দেয়া। আমিই তাদের হিসাব গ্রহণ করবো। এ দায়িত্ব আমার। মানুষের অবস্থা এই যে, আমি যখন তাদেরকে অনুগ্রহ আস্বাদন করাই তখন সে এতে উৎফুল্ল হয় এবং যখন তাদের কৃতকর্মের জন্যে তাদের বিপদ-আপদ ঘটে তখন মানুষ হয়ে যায় অকৃতজ্ঞ। ঐ সময় তারা পূর্বের নিয়ামতকেও অস্বীকার করে বসে। যেমন রাসূলুল্লাহ (সঃ) নারীদেরকে বলেছিলেনঃ “হে নারীর দল! তোমরা (খুব বেশী বেশী) দান-খয়রাত কর, কেননা, আমি তোমাদের অধিক সংখ্যককে জাহান্নামে দেখেছি। তখন একজন মহিলা বলেনঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! এটা কেন?” উত্তরে তিনি বলেনঃ “কারণ এই যে, তোমরা খুব বেশী অভিযোগ কর এবং স্বামীদের প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে থাকো। তোমাদের কারো প্রতি তার স্বামী যদি যুগ যুগ ধরে অনুগ্রহ করতে থাকে, অতঃপর একদিন যদি তা ছেড়ে দেয় তবে অবশ্যই সে তার স্বামীকে বলবে- ‘তুমি কখনো আমার প্রতি অনুগ্রহ করনি।” অধিকাংশ নারীদেরই অবস্থা এটাই, তবে আল্লাহ যার প্রতি দয়া করেন এবং সৎকাজের তাওফীক প্রদান করেন এবং প্রকৃত ঈমানের অধিকারিণী বানিয়ে দেন তার কথা স্বতন্ত্র।যে প্রকৃত মুমিন হয় সেই শুধু সুখের সময় কৃতজ্ঞ ও দুঃখের সময় ধৈর্যধারণকারী হয়। যেমন রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেনঃ “যদি সে সুখ ও আনন্দ লাভ করে তবে সে কৃতজ্ঞ হয়, আর এটাই হয় তার জন্যে কল্যাণকর। আর যদি তার উপর কষ্ট ও বিপদ-আপদ আপতিত হয় তখন সে ধৈর্যধারণ করে এবং ওটা হয় তার জন্যে কল্যাণকর। আর এই বিশেষণ মুমিন ছাড়া আর কারো মধ্যে থাকে না।”

最大化您的 Quran.com 体验!
立即开始您的游览:

0%