خاشعة ابصارهم ترهقهم ذلة وقد كانوا يدعون الى السجود وهم سالمون ٤٣
خَـٰشِعَةً أَبْصَـٰرُهُمْ تَرْهَقُهُمْ ذِلَّةٌۭ ۖ وَقَدْ كَانُوا۟ يُدْعَوْنَ إِلَى ٱلسُّجُودِ وَهُمْ سَـٰلِمُونَ ٤٣
خَاشِعَةً
اَبْصَارُهُمْ
تَرْهَقُهُمْ
ذِلَّةٌ ؕ
وَقَدْ
كَانُوْا
یُدْعَوْنَ
اِلَی
السُّجُوْدِ
وَهُمْ
سٰلِمُوْنَ
۟
3

তাদের দৃষ্টি অবনত হবে, হীনতা তাদেরকে আচ্ছন্ন করবে[১] অথচ যখন তারা সুস্থ ছিল, তখন তো তাদেরকে সিজদা করতে আহবান করা হত। [২]

[১] অর্থাৎ, তাদের অবস্থা হবে দুনিয়ার বিপরীত। দুনিয়াতে তো অহংকার ও ঔদ্ধত্যের কারণে তাদের গর্দান উঁচু হয়ে থাকত।

[২] অর্থাৎ, সুস্থ-সবল ও মোটা-তাজা ছিল। আল্লাহর ইবাদত সম্পাদনে কোন জিনিস তাদের জন্য বাধা ছিল না। কিন্তু পৃথিবীতে তারা আল্লাহর ইবাদত করা হতে দূরে থাকত। (আযান ও ইকামতের মাধ্যমে তাদেরকে নামাযের জন্য আহবান করা হত, কিন্তু সুস্থ-সবল থাকা সত্ত্বেও তারা নামাযে আসত না। বলা বাহুল্য, যারা ইহকালে নামাযের মাধ্যমে আল্লাহকে সিজদাহ করে না, তারা পরকালে তাঁকে স্বচক্ষে দেখেও সিজদাহ করতে সক্ষম হবে না। -সম্পাদক)