ويا قوم استغفروا ربكم ثم توبوا اليه يرسل السماء عليكم مدرارا ويزدكم قوة الى قوتكم ولا تتولوا مجرمين ٥٢
وَيَـٰقَوْمِ ٱسْتَغْفِرُوا۟ رَبَّكُمْ ثُمَّ تُوبُوٓا۟ إِلَيْهِ يُرْسِلِ ٱلسَّمَآءَ عَلَيْكُم مِّدْرَارًۭا وَيَزِدْكُمْ قُوَّةً إِلَىٰ قُوَّتِكُمْ وَلَا تَتَوَلَّوْا۟ مُجْرِمِينَ ٥٢
وَیٰقَوْمِ
اسْتَغْفِرُوْا
رَبَّكُمْ
ثُمَّ
تُوْبُوْۤا
اِلَیْهِ
یُرْسِلِ
السَّمَآءَ
عَلَیْكُمْ
مِّدْرَارًا
وَّیَزِدْكُمْ
قُوَّةً
اِلٰی
قُوَّتِكُمْ
وَلَا
تَتَوَلَّوْا
مُجْرِمِیْنَ
۟
3

হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা (তোমাদের পাপের জন্য) তোমাদের প্রতিপালকের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর, অতঃপর তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তন কর; তিনি তোমাদের উপর প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন এবং তোমাদের শক্তি আরো বৃদ্ধি করবেন।[১] আর তোমরা অপরাধী হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিও না।’ [২]

[১] হূদ (আঃ) তাঁর সম্প্রদায়কে তওবা ও ইস্তিগফার করার নির্দেশ দিলেন এবং সেই সমস্ত কল্যাণের কথাও বললেন, যা তওবা ইস্তিগফারকারী সম্প্রদায় লাভ করে থাকে। যেমন কুরআন কারীমের আরো অনেক স্থানে এ সব কল্যাণের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। (সূরা নূহের ৭১:১০-১২নং আয়াত দ্রষ্টব্য)[২] অর্থাৎ, আমি তোমাদেরকে যে দাওয়াত দিচ্ছি, তা অস্বীকার করো না এবং নিজেদের কুফরীর উপর অটল থেকো না। এরূপ করলে আল্লাহর দরবারে অপরাধী ও পাপী হয়ে উপস্থিত হবে।