اذ قال الحواريون يا عيسى ابن مريم هل يستطيع ربك ان ينزل علينا مايدة من السماء قال اتقوا الله ان كنتم مومنين ١١٢
إِذْ قَالَ ٱلْحَوَارِيُّونَ يَـٰعِيسَى ٱبْنَ مَرْيَمَ هَلْ يَسْتَطِيعُ رَبُّكَ أَن يُنَزِّلَ عَلَيْنَا مَآئِدَةًۭ مِّنَ ٱلسَّمَآءِ ۖ قَالَ ٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ١١٢
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

স্মরণ কর, হাওয়ারীগণ বলেছিল, ‘হে মারয়্যাম-তনয় ঈসা! তোমার প্রতিপালক কি আমাদের জন্য আকাশ থেকে খাদ্য পরিপূর্ণ খাঞ্চা প্রেরণ করতে সক্ষম?[১] সে বলেছিল, ‘তোমরা আল্লাহকে ভয় কর; যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।’ [২]

[১] مَائِدَة এমন পাত্র (যেমন থালা বা প্লেট বা খাঞ্চা ইত্যাদিকে) বলা হয়, যার মধ্যে খাদ্য থাকবে। এই জন্য এর অনুবাদ দস্তরখানাও করা হয়ে থাকে, কেননা তার মধ্যেও খাদ্য থাকে। আর এই উপলক্ষ্যেই সূরার নামকরণও হয়েছে। এখানে এর উল্লেখ আছে যে, হাওয়ারীগণ আন্তরিক প্রশান্তির জন্য আসমান থেকে খানাভর্তি খাঞ্চা অবতীর্ণ করার আবদার জানায়। যেমন ইবরাহীম (আঃ) (আন্তরিক প্রশান্তির জন্য) মৃতকে জীবিত করা স্বচক্ষে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।[২] অর্থাৎ তোমরা এমন জিনিস চেয়ো না, যা তোমাদের জন্য ফিতনার কারণ হয়ে যাবে। যেহেতু দাবী অনুসারে অলৌকিক জিনিস প্রকাশ পাওয়ার পর তাদের মধ্যে যদি দুর্বলতা প্রকাশ পায়, তাহলে সেটা তাদের জন্য আযাবের কারণ হয়ে যাবে। এই জন্যই ঈসা (আঃ) এ ধরনের চাওয়া হতে বিরত থাকতে বললেন এবং তাদেরকে আল্লাহর ভয় দেখালেন।