Unasoma tafsir kwa kundi la aya 30:46 hadi 30:47
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

৪৬-৪৭ নং আয়াতের তাফসীরআল্লাহ তাআলা বর্ণনা করছেন যে, বৃষ্টি শুরু হবার পূর্বে ঠাণ্ডা বাতাস প্রবাহিত করে জনগণকে বৃষ্টির আশায় আশান্বিত করা তাঁরই কাজ। তারপর বৃষ্টি প্রদান করে থাকেন তিনিই, যাতে লোকবসতি আবাদ হয়, জীবজন্তু জীবিত থাকে এবং সাগরে জাহাজ চলতে পারে। জাহাজ চলাও আবার বায়ুর উপর নির্ভরশীল। তখন মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্য ও রুজী-রোজগারের জন্যে. এখানে চলাফেরা করতে পারে। অতএব মানুষের উচিত আল্লাহর অসংখ্যা নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।এরপর মহান আল্লাহ প্রিয় নবী (সঃ)-কে সান্ত্বনা দিচ্ছেনঃ যদি তারা তোমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে তবে জানবে যে, এটা কোন নতুন ঘটনা নয়। তোমার পূর্ববর্তী নবীদেরকেও তাদের উম্মতরা বাঁকা বাঁকা কথা বলেছিল। তাদের কাছে তারাও উজ্জ্বল দলীল প্রমাণ আনয়ন করেছিল এবং মু'জিযা দেখিয়েছিল। অবশেষে মিথ্যা প্রতিপন্নকারীদের আল্লাহর আযাব দ্বারা ধ্বংস করে দেয়া হয়েছিল। মুমিনরা ঐ আযাব থেকে মুক্তি পেয়েছিল। আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা নিজ ফযল ও করমে স্বীয় সৎ বান্দাদেরকে সাহায্য করা নিজের উপর অবশ্যকর্তব্য করে নিয়েছেন।হযরত আবু দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি রাসূলুল্লাহ্ (সঃ)-কে বলতে শুনেছেনঃ “যদি কোন মুসলমান অপর কোন মুসলমানের ইজ্জত রক্ষা করে তবে আল্লাহর উপর এটা হক যে, তিনি তাকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করবেন।” অতঃপর তিনি (আরবি)-এ আয়াতাংশটি পাঠকরেন। (এ হাদীসটি ইবনে আবি হাতিম (রঃ) বর্ণনা করেছেন)