undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

আল্লাহ তা'আলা মানুষকে উপদেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন মানুষের উন্নতি অবনতির প্রতি লক্ষ্য করে। মানুষের উৎস তো মাটি। এর থেকেই শুক্রের উৎপত্তি। এরপর জমাট রক্ত। তারপর গোশত, এরপর অস্থি, অস্থির উপর গোশত এবং অবশেষে তাতে রূহ ঠুকে দেয়া হয়। তারপর মায়ের পেট হতে পাতলা ও দুর্বল হয়ে বের হয়ে আসে। আবার ধীরে ধীরে বড় হয়, শক্তি সঞ্চয় করে ও মযবূত হয়। তারপর বাল্যকালের বসন্তকাল দেখে। এরপর যৌবনে পদার্পণ করে। অতঃপর তাকে বার্ধক্য পেয়ে বসে এবং সে শক্তিহীন হয়ে পড়ে। শক্তিশালী হওয়ার পর মানুষের এই দুর্বলতা তার একটি শিক্ষা গ্রহণের ব্যাপার। তার চলাফেরা, উঠা-বসা, নাচন-কুদন, মোটকথা তার সমস্ত শক্তি লোপ পায়। শরীরের চামড়া কুঁচকিয়ে যায়, দাঁত পড়ে যায়, গাল বসে যায় এবং চুল সাদা হয়ে যায়। আল্লাহ যা চান তাই করেন। সৃষ্টি ও ধ্বংস তার সীমাহীন শক্তির সামান্যতম বহিঃপ্রকাশ মাত্র। এ সবই তাঁর দান। তিনি সবকিছুরই মালিক। সবকিছুই তার জ্ঞানের মধ্যে রয়েছে। না তাঁর মত কারো জ্ঞান আছে, না তাঁর মত কারো শক্তি আছে। হযরত আতিয়্যাহ আওফী (রঃ) বলেন, আমি হযরত ইবনে উমার (রাঃ)-এর সামনে এই আয়াতটি (আরবি) পর্যন্ত পাঠ করলে তিনিও তা তিলাওয়াত করেন এবং বলেনঃ “আমিও এটা রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর সামনে পাঠ করেছিলাম যেমন তুমি আমার সামনে পাঠ করলে। তখন তিনিও এটা পাঠ করেন যেমন আমি তোমার পাঠের পর এটা পাঠ করলাম।” (এটা ইমাম আহমাদ (রঃ) বর্ণনা করেছেন)

Maksimakan pengalaman Quran.com anda!
Mulakan lawatan anda sekarang:

0%