Anda sedang membaca tafsir untuk kelompok ayat dari 28:14 hingga 28:17
وَلَمَّا
بَلَغَ
اَشُدَّهٗ
وَاسْتَوٰۤی
اٰتَیْنٰهُ
حُكْمًا
وَّعِلْمًا ؕ
وَكَذٰلِكَ
نَجْزِی
الْمُحْسِنِیْنَ
۟
وَدَخَلَ
الْمَدِیْنَةَ
عَلٰی
حِیْنِ
غَفْلَةٍ
مِّنْ
اَهْلِهَا
فَوَجَدَ
فِیْهَا
رَجُلَیْنِ
یَقْتَتِلٰنِ ؗۗ
هٰذَا
مِنْ
شِیْعَتِهٖ
وَهٰذَا
مِنْ
عَدُوِّهٖ ۚ
فَاسْتَغَاثَهُ
الَّذِیْ
مِنْ
شِیْعَتِهٖ
عَلَی
الَّذِیْ
مِنْ
عَدُوِّهٖ ۙ
فَوَكَزَهٗ
مُوْسٰی
فَقَضٰی
عَلَیْهِ ؗۗ
قَالَ
هٰذَا
مِنْ
عَمَلِ
الشَّیْطٰنِ ؕ
اِنَّهٗ
عَدُوٌّ
مُّضِلٌّ
مُّبِیْنٌ
۟
قَالَ
رَبِّ
اِنِّیْ
ظَلَمْتُ
نَفْسِیْ
فَاغْفِرْ
لِیْ
فَغَفَرَ
لَهٗ ؕ
اِنَّهٗ
هُوَ
الْغَفُوْرُ
الرَّحِیْمُ
۟
قَالَ
رَبِّ
بِمَاۤ
اَنْعَمْتَ
عَلَیَّ
فَلَنْ
اَكُوْنَ
ظَهِیْرًا
لِّلْمُجْرِمِیْنَ
۟
3

১৪-১৭ নং আয়াতের তাফসীরহযরত মূসা (আঃ)-এর বাল্যকালের বর্ণনা দেয়ার পর আল্লাহ তা'আলা তার যৌবনের ঘটনা বর্ণনা করছেন যে, আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা তাকে হিকমত ও জ্ঞান দান করলেন অর্থাৎ তাকে নবুওয়াত দিলেন। সৎ লোকেরা এরূপই প্রতিদান পেয়ে থাকেন।এরপর মহামহিমান্বিত আল্লাহ ঐ ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছেন যা তার মিসর ত্যাগের কারণ হয়েছিল। তিনি মিসর ছেড়ে মাদইয়ানের পথে যাত্রা শুরু করেন।ঘটনা এই যে, একদা হযরত মূসা (আঃ) নগরে বের হন মাগরিবের পরে অথবা যোহরের সময়, যখন জনগণ পানাহারে অথবা শয়নে লিপ্ত ছিল। তিনি বেশীদূর পথ অতিক্রম করেননি এমন সময় তিনি দেখতে পান যে, দু'টি লোক ঝগড়ায় লিপ্ত রয়েছে। একজন ছিল বানী ইসরাঈলের লোক এবং অপরজন ছিল কিবৃর্তীদের লোক। ইসরাঈলী তাঁর নিকট কিতীর অত্যাচারের অভিযোগ করে, যার ফলে তাঁর ক্রোধ এসে যায় এবং তিনি তাকে একটি ঘুষি মারেন। এতেই সে তৎক্ষণাৎ মৃত্যুমুখে পতিত হয়। হযরত মূসা (আঃ) এতে অত্যন্ত ভীত হয়ে পড়েন এবং বলেনঃ “এটা শয়তানী কাজ এবং শয়তান তো প্রকাশ্য শত্রু ও বিভ্রান্তকারী।” অতঃপর তিনি মহান আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন এবং আল্লাহ তা'আলা তাঁর প্রতি দয়াপরবশ হয়ে তাকে ক্ষমা করে দেন। তিনি তো ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।এরপর হযরত মূসা (আঃ) বলেনঃ “হে আমার প্রতিপালক! আপনি যেহেতু আমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন, আমি কখনো অপরাধীদের সাহায্যকারী হবো না। এটা আমি ওয়াদা করলাম।”