امن يهديكم في ظلمات البر والبحر ومن يرسل الرياح بشرا بين يدي رحمته االاه مع الله تعالى الله عما يشركون ٦٣
أَمَّن يَهْدِيكُمْ فِى ظُلُمَـٰتِ ٱلْبَرِّ وَٱلْبَحْرِ وَمَن يُرْسِلُ ٱلرِّيَـٰحَ بُشْرًۢا بَيْنَ يَدَىْ رَحْمَتِهِۦٓ ۗ أَءِلَـٰهٌۭ مَّعَ ٱللَّهِ ۚ تَعَـٰلَى ٱللَّهُ عَمَّا يُشْرِكُونَ ٦٣
اَمَّنْ
یَّهْدِیْكُمْ
فِیْ
ظُلُمٰتِ
الْبَرِّ
وَالْبَحْرِ
وَمَنْ
یُّرْسِلُ
الرِّیٰحَ
بُشْرًاۢ
بَیْنَ
یَدَیْ
رَحْمَتِهٖ ؕ
ءَاِلٰهٌ
مَّعَ
اللّٰهِ ؕ
تَعٰلَی
اللّٰهُ
عَمَّا
یُشْرِكُوْنَ
۟ؕ
3

নাকি তিনি, যিনি তোমাদেরকে স্থলভূমি ও সমূদ্রের অন্ধকারে পথ দেখান [১] এবং যিনি তাঁর অনুগ্রহের প্রাক্কালে সুসংবাদবাহী বাতাস প্রেরণ করেন। আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কোন ইলাহ আছে কি? তারা যাকে শরীক করে আল্লাহ্‌ তা থেকে বহু ঊর্ধ্বে।

[১] যেমন অন্য আয়াতে বলেছেন, “আর তিনিই তোমাদের জন্য তারকামণ্ডল সৃষ্টি করেছেন যেন তা দ্বারা তোমরা স্থলের ও সাগরের অন্ধকারে পথ খুঁজে পাও।’’ [সূরা আল-আন‘আমঃ ৯৭] অর্থাৎ যিনি তারকার সাহায্যে এমন ব্যবস্থা করে দিয়েছেন যার ফলে তোমরা রাতের অন্ধকারেও নিজেদের পথের সন্ধান করতে পারো। মানুষ জলে-স্থলে যেসব সফর করে, সেখানে তাকে পথ দেখাবার জন্য আল্লাহ্‌ এমন সব উপায়-উপকরণ সৃষ্টি করেছেন যাতে সে সহজেই পথ চিনে নিতে পারে। [দেখুন, ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর] এ সবই আল্লাহ্‌র জ্ঞানগর্ভ ব্যবস্থাপনারই একটি অংশ। অন্যত্র এসবগুলোকে আল্লাহ্‌র অনুগ্রহের মধ্যে গণ্য করা হয়েছে। [দেখুন, সূরা আন-নাহলঃ ১৫-১৬]