Anda sedang membaca tafsir untuk kelompok ayat dari 27:1 hingga 27:6
طس تلك ايات القران وكتاب مبين ١ هدى وبشرى للمومنين ٢ الذين يقيمون الصلاة ويوتون الزكاة وهم بالاخرة هم يوقنون ٣ ان الذين لا يومنون بالاخرة زينا لهم اعمالهم فهم يعمهون ٤ اولايك الذين لهم سوء العذاب وهم في الاخرة هم الاخسرون ٥ وانك لتلقى القران من لدن حكيم عليم ٦
طسٓ ۚ تِلْكَ ءَايَـٰتُ ٱلْقُرْءَانِ وَكِتَابٍۢ مُّبِينٍ ١ هُدًۭى وَبُشْرَىٰ لِلْمُؤْمِنِينَ ٢ ٱلَّذِينَ يُقِيمُونَ ٱلصَّلَوٰةَ وَيُؤْتُونَ ٱلزَّكَوٰةَ وَهُم بِٱلْـَٔاخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ ٣ إِنَّ ٱلَّذِينَ لَا يُؤْمِنُونَ بِٱلْـَٔاخِرَةِ زَيَّنَّا لَهُمْ أَعْمَـٰلَهُمْ فَهُمْ يَعْمَهُونَ ٤ أُو۟لَـٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ لَهُمْ سُوٓءُ ٱلْعَذَابِ وَهُمْ فِى ٱلْـَٔاخِرَةِ هُمُ ٱلْأَخْسَرُونَ ٥ وَإِنَّكَ لَتُلَقَّى ٱلْقُرْءَانَ مِن لَّدُنْ حَكِيمٍ عَلِيمٍ ٦
طٰسٓ ۫
تِلْكَ
اٰیٰتُ
الْقُرْاٰنِ
وَكِتَابٍ
مُّبِیْنٍ
۟ۙ
هُدًی
وَّبُشْرٰی
لِلْمُؤْمِنِیْنَ
۟ۙ
الَّذِیْنَ
یُقِیْمُوْنَ
الصَّلٰوةَ
وَیُؤْتُوْنَ
الزَّكٰوةَ
وَهُمْ
بِالْاٰخِرَةِ
هُمْ
یُوْقِنُوْنَ
۟
اِنَّ
الَّذِیْنَ
لَا
یُؤْمِنُوْنَ
بِالْاٰخِرَةِ
زَیَّنَّا
لَهُمْ
اَعْمَالَهُمْ
فَهُمْ
یَعْمَهُوْنَ
۟ؕ
اُولٰٓىِٕكَ
الَّذِیْنَ
لَهُمْ
سُوْٓءُ
الْعَذَابِ
وَهُمْ
فِی
الْاٰخِرَةِ
هُمُ
الْاَخْسَرُوْنَ
۟
وَاِنَّكَ
لَتُلَقَّی
الْقُرْاٰنَ
مِنْ
لَّدُنْ
حَكِیْمٍ
عَلِیْمٍ
۟
3

১-৬ নং আয়াতের তাফসীরসূরাসমূহের শুরুতে যে হুরূফে মুকাত্তাআত বা বিছিন্ন অক্ষরগুলো এসে থাকে সেগুলোর পূর্ণ আলোচনা সূরায়ে বাকারার শুরুতে করা হয়েছে। সুতরাং এখানে ওগুলোর পুনরাবৃত্তি নিষ্প্রয়োজন। এগুলো হলো উজ্জ্বল ও সুস্পষ্ট কুরআনের আয়াত। এগুলো হলো মুমিনদের জন্যে পথ-নির্দেশ ও সুসংবাদ। কেননা তারাই এগুলোকে বিশ্বাস করতঃ এগুলোর অনুসরণ করে থাকে। তারা কুরআনকে সত্য বলে স্বীকার করে এবং ওর উপর আমল করে থাকে।এরা তারাই যারা সঠিকভাবে ফরয নামায আদায় করে এবং অনুরূপভাবে ফরয যাকাত প্রদানের ব্যাপারেও কোন ত্রুটি করে না। আর তারা পরকালের প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস রাখে। মৃত্যুর পরে পুনরুত্থান এবং এরপরে পুরস্কার ও শাস্তিকেও তারা স্বীকার করে থাকে। জান্নাত ও জাহান্নামকে তারা সত্য বলে বিশ্বাস করে। যেমন অন্য আয়াতে রয়েছেঃ (আরবি)অর্থাৎ “তুমি বল- এই কুরআনি মুমিনদের জন্যে হিদায়াত ও শিফা (রোগমুক্তি), আর যারা মুমিন নয় তাদের কর্ণসমূহে বধিরতা রয়েছে।” (৪১:৪৪) আর এক জায়গায় রয়েছে (আরবি) অর্থাৎ “যেন তুমি এর দ্বারা আল্লাহ-ভীরুদেরকে সুসংবাদ দাও এবং অবাধ্য ও দুষ্ট লোকদেরকে ভয় প্রদর্শন কর।” (১৯:৯৭)এখানেও মহান আল্লাহ বলেনঃ যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না তাদের দৃষ্টিতে তাদের কর্মকে আমি শোভনীয় করেছি। তাদের কাছে তাদের মন্দ কাজও ভাল মনে হয়। তাই তারা ঔদ্ধত্য ও বিভ্রান্তিতে ঘুরে বেড়ায়। তাদেরই জন্যে রয়েছে কঠিন শাস্তি এবং আখিরাতে তারাই হবে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত।মহামহিমান্বিত আল্লাহ স্বীয় নবী (সঃ)-কে সম্বোধন করে বলেনঃ হে নবী (সঃ)! নিশ্চয়ই তোমাকে আল-কুরআন দেয়া হয়েছে প্রজ্ঞাময় সর্বজ্ঞের নিকট হতে। তাঁর আদেশ ও নিষেধের মধ্যে কি নিপুণতা রয়েছে তা তিনিই ভাল জানেন। ছোট বড় সমস্ত কাজ সম্পর্কে তিনি পূর্ণ অবহিত। সুতরাং কুরআন কারীমের সবকিছুই নিঃসন্দেহে সত্য। এর মধ্যে যেসব আদেশ ও নিষেধ রয়েছে সবই ন্যায় ও ইনসাফপূর্ণ। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ (আরবি) অর্থাৎ “তোমার প্রতিপালকের কথা সত্য ও ন্যায় রূপে পূর্ণ হয়ে গেছে।” (৬: ১১৬)