اِرْجِعْ
اِلَیْهِمْ
فَلَنَاْتِیَنَّهُمْ
بِجُنُوْدٍ
لَّا
قِبَلَ
لَهُمْ
بِهَا
وَلَنُخْرِجَنَّهُمْ
مِّنْهَاۤ
اَذِلَّةً
وَّهُمْ
صٰغِرُوْنَ
۟
3

ওদের নিকট তুমি ফিরে যাও,[১] আমি অবশ্যই ওদের বিরুদ্ধে এমন এক সৈন্য বাহিনী নিয়ে উপস্থিত হব, যার মুকাবিলা করার শক্তি ওদের নেই। আমি অবশ্যই ওদেরকে সেখান থেকে লাঞ্ছিতভাবে বহিষ্কৃত করব এবং ওরা হবে অবনমিত।’ [২]

[১] এখানে একবচন ক্রিয়া ব্যবহার করা হয়েছে, যদিও এর আগে বহুবচন ব্যবহার করা হয়েছে। কারণ, কখনো পুরো দলকে সম্বোধন করা হয়েছে। আবার কখনো কেবল তাদের নেতাকে।

[২] সুলাইমান (আঃ) কেবলমাত্র সম্রাট ছিলেন না বরং নবীও ছিলেন। সেই কারণে তাঁর পক্ষ হতে মানুষকে ছোট করে লাঞ্ছিত করা সম্ভব ছিল না। কিন্তু যুদ্ধের পরিণাম এই হয়ে থাকে। কারণ, যুদ্ধ হচ্ছে হত্যা, রক্তপাত ও বন্দী করারই নাম। অপমানিত ও লাঞ্ছিত করা বলতে তাই বুঝানো হয়েছে। তাছাড়া আল্লাহর কোন নবী মানুষকে শুধু শুধু অপমান করতে পারেন না। যেমন, যুদ্ধের সময় মহানবী (সাঃ)-এর সুন্দর নীতি ও উত্তম আদর্শ ছিল।