Anda sedang membaca tafsir untuk kelompok ayat dari 12:11 hingga 12:12
قالوا يا ابانا ما لك لا تامنا على يوسف وانا له لناصحون ١١ ارسله معنا غدا يرتع ويلعب وانا له لحافظون ١٢
قَالُوا۟ يَـٰٓأَبَانَا مَا لَكَ لَا تَأْمَ۫نَّا عَلَىٰ يُوسُفَ وَإِنَّا لَهُۥ لَنَـٰصِحُونَ ١١ أَرْسِلْهُ مَعَنَا غَدًۭا يَرْتَعْ وَيَلْعَبْ وَإِنَّا لَهُۥ لَحَـٰفِظُونَ ١٢
قَالُوْا
یٰۤاَبَانَا
مَا
لَكَ
لَا
تَاْمَنَّا
عَلٰی
یُوْسُفَ
وَاِنَّا
لَهٗ
لَنٰصِحُوْنَ
۟
اَرْسِلْهُ
مَعَنَا
غَدًا
یَّرْتَعْ
وَیَلْعَبْ
وَاِنَّا
لَهٗ
لَحٰفِظُوْنَ
۟
3

১১-১২ নং আয়াতের তাফসীর বড় ভাই রাওভীলের পরামর্শক্রমে ইউসুফকে (আঃ) নিয়ে গিয়ে কুপে ফেলে দেয়ার উপর স্থির সিদ্ধান্তে উপণীত হয়ে তাঁরা তাঁদের পিতার কাছে আসলেন এবং বললেনঃ “আব্বাজান! ইউসুফের (আঃ) ব্যাপারে আপনি আমাদেরকে বিশ্বস্ত মনে করেন না, এর কারণ কি? অথচ আমরা তো তার ভাই! আমরা ছাড়া তার অধিক শুভাকাঙ্খী আর কে হতে পারে?” (আরবী) ও (আরবী) এর অন্য পঠন (আরবী) ও (আরবী) এরূপও রয়েছে। হযরত ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, এর অর্থ হচ্ছেঃ ছুটাছুটি করা ও আনন্দ উপভোগ করা। কাতাদা’ (রঃ), যহ্‌হাক (রঃ), সুদ্দী (রঃ) প্রভৃতি গুরুজনও এরূপই বলেছেন।(আরবী) তাঁরা তাঁদের পিতাকে বললেনঃ আমরা পুরো মাত্রায় তার রক্ষণাবেক্ষণ করবো। সুতরাং আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই।