Vous lisez un tafsir pour le groupe d'Ayahs 22:15 à 22:16
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

১৫-১৬ নং আয়াতের তাফসীর: হযরত ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ যে এটা ধারণা করে নিয়েছে যে, আল্লাহ তাআলা স্বীয় নবীকে (সঃ) দুনিয়াতেও সাহায্য করবেন না এবং আখেরাতেও না তার এই বিশ্বাস রাখা উচিত যে, তার এটা শুধু ধারণা ছাড়া কিছুই নয়। তাঁকে আল্লাহ পাক সাহায্য করতেই থাকবেন, যদিও সে এর রাগে মৃত্যু বরণ করে। বরং তা তো উচিত যে, সে যেন তার ঘরের ছাদে রশি লটকিয়ে দিয়ে নিজের গলায় ফাঁস লাগিয়ে দেয় এবং এভাবে নিজেকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। নবীর (সঃ) জন্যে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে সা হায্য আসবে না এটা কখনো সন্ত্র নয়, যদিও সে হিংসায় জ্বলে পুড়ে মরে যায়। ভাবার্থ এও হতে পারেঃ তার বুঝের উল্টোই হবে, অর্থাৎ বীর (সঃ) জন্যে আকাশ থেকে আল্লাহর পক্ষ হতে সাহায্য নাযিল হবেই। হাঁ, তবে যদি তার ক্ষমতা হয় তা হলে সে একটি রঞ্জু লটকিয়ে দিয়ে আকাশে চড়ে যাক এবং অবতারিত আসমানী সাহায্য কর্তন করে দিক। কিন্তু প্রথম অর্থটিই বেশী প্রকাশমান। এতেই তার পূর্ণ অপারগতা এবং উদ্দেশ্যের ব্যর্থতা প্রমাণিত হয় যে, আল্লাহ তাআলা স্বীয় দ্বীন, স্বীয় কিতাব এবং স্বীয় নবীর (সঃ) উন্নতি বিধান করবেনই। যেহেতু এসব লোক এটা দেখতে পারে না, এজন্যে তাদের উচিত যে, তারা যেন নিজে নিজে যায় এবং নিজেদেরকে ধ্বংস করে দেয়। যেমন মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “নিশ্চয়ই আমি আমার রাসূলদেরকে ও মু'মিনদেরকে সাহায্য করবো পার্থিব জীবনে এবং যে দিন সাক্ষীগণ দণ্ডায়মান হবে।” (৪০:৫১) এখানে মহান আল্লাহ বলেনঃ তারা রঞ্জু লটকিয়ে দিয়ে গলায় ফাস লাগিয়ে দিক, পরে রঙ্কু বিচ্ছিন্ন করুক, অতঃপর দেখুক, তার প্রচেষ্টা তার আক্রোশের হেতু দূর করে কি না! মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ এই কুরআনকে আমি অবতীর্ণ করেছি যার আয়াতগুলি শব্দ ও অর্থের দিক দিয়ে খুবই স্পষ্ট। তার পক্ষ হতে তার বান্দাদের উপর এটা হুজ্জত। পথ প্রদর্শন করা আল্লাহ তাআলারই হাতে।তার হিকমত বা মাহাত্ম তিনিই জানেন। তিনি সবারই বিচারপতি। তিনি ন্যায় বিচারক, প্রবল প্রতাপান্বিত, বড়ই নিপুণ, শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী ও সর্বজ্ঞাতা। তাঁর কাজের উপর কেউ কোন অধিকার রাখে না। তিনি যা চান তা-ই করে থাকেন। সবারই কাছে তিনি হিসাব গ্রহণকারী এবং তা খুবই তাড়াতাড়ি।

Maximisez votre expérience avec Quran.com !
Commencez votre visite maintenant :

0%