undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
۳

যদি তাদের উপেক্ষা তোমার নিকট কষ্টকর হয়, তাহলে পারলে ভূগর্ভে কোন সুড়ঙ্গ অথবা আকাশে কোন সোপান অন্বেষণ করে তাদের নিকট কোন নিদর্শন আনয়ন কর। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের সকলকে অবশ্যই সৎপথে একত্র করতেন।[১] সুতরাং তুমি অবশ্যই মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।[২]

[১] নবী করীম (সাঃ)-কে বিরোধিতাকারী কাফেরদের মিথ্যা মনে করার কারণে তিনি যে মনঃপীড়া ও কষ্ট অনুভব করতেন সে ব্যাপারেই মহান আল্লাহ বলছেন, এটা তো আল্লাহর ইচ্ছা এবং তাঁর নির্ধারিত নিয়তির ভিত্তিতে হওয়ারই ছিল। আর আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া তুমি তাদেরকে ইসলাম গ্রহণ করার প্রতি আকৃষ্ট করতে পার না। এমন কি যদি তুমি ভূতলে কোন সুড়ঙ্গ বানিয়ে অথবা আকাশে সিঁড়ি বা মই লাগিয়ে সেখান থেকে কোন নিদর্শন এনে তাদেরকে দেখিয়ে দাও, তাহলে প্রথমতঃ এ রকম করা তোমার পক্ষে সম্ভব নয়, আর যদি এ রকম দেখিয়েও দাও, তবুও তারা ঈমান আনবে না। কেননা, তাদের ঈমান আনার ব্যাপারটা আল্লাহর হিকমত ও ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল; যাকে মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পূর্ণরূপে পরিবেষ্টিত করতে পারে না। অবশ্য এতে তার একটি বাহ্যিক হিকমত হল এই যে, মহান আল্লাহ তাদেরকে এখতিয়ার এবং (করা ও না করার) স্বাধীনতা দিয়ে পরীক্ষা করছেন। অন্যথা সমস্ত মানুষকে হিদায়াতের পথে পরিচালিত করা আল্লাহর জন্য কোন কঠিন ব্যাপার ছিল না। তাঁর كُنْ (হও) শব্দ দ্বারা নিমিষে এ কাজ হতে পারত।

[২] অর্থাৎ, তুমি তাদের কুফরীর কারণে খুব বেশী আফসোস ও অনুতাপ প্রকাশ করো না। কেননা, তার সম্পর্ক আল্লাহর ইচ্ছা ও তাঁর নির্ধারিত নিয়তির সাথে। কাজেই এটাকে আল্লাহর উপরেই ছেড়ে দাও। তিনি এর হিকমত এবং ভাল-মন্দের ব্যাপারটা বেশী বুঝেন।

تجربه Quran.com خود را به حداکثر برسانید!
هم اکنون تور خود را شروع کنید:

۰%