من كان يظن ان لن ينصره الله في الدنيا والاخرة فليمدد بسبب الى السماء ثم ليقطع فلينظر هل يذهبن كيده ما يغيظ ١٥
مَن كَانَ يَظُنُّ أَن لَّن يَنصُرَهُ ٱللَّهُ فِى ٱلدُّنْيَا وَٱلْـَٔاخِرَةِ فَلْيَمْدُدْ بِسَبَبٍ إِلَى ٱلسَّمَآءِ ثُمَّ لْيَقْطَعْ فَلْيَنظُرْ هَلْ يُذْهِبَنَّ كَيْدُهُۥ مَا يَغِيظُ ١٥
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
۳

যে মনে করে, আল্লাহ তাঁকে (রসূলকে) কখনই ইহকালে ও পরকালে সাহায্য করবেন না, সে আকাশের দিকে একটি রশি বিলম্বিত করুক, পরে তা বিচ্ছিন্ন করুক; অতঃপর দেখুক তার কৌশল তার আক্রোশের হেতু দূর করে কি না। [১]

[১] এর একটি অর্থ এই করা হয়েছে যে, এমন ব্যক্তি যে মনে করে আল্লাহ তাঁর নবীকে সাহায্য না করুন, কারণ তাঁর বিজয়লাভে তার বড় কষ্ট হয়, সে যেন ঘরের ছাদ হতে একটি রশি ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করুক, হয়তো বা আত্মহত্যা তাকে সেই ক্ষোভ ও রাগ হতে রক্ষা করবে, যা সে আল্লাহর রসূলের বর্ধমান প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে অন্তরে অনুভব করে। এই অর্থ নিলে السَّمَاء বলতে ঘরের ছাদ বুঝাবে। আর দ্বিতীয় অর্থ হল এই যে, সে একটি রশি নিয়ে আকাশে চড়ুক ও আকাশ হতে অহী ও সাহায্য আসা বন্ধ করে দিক (যদি সে তা করতে পারে)। অতঃপর সে লক্ষ্য করুক যে, এতে তার কলিজা ঠান্ডা হল কি না? ইমাম ইবনে কাসীর প্রথম ও ইমাম শাওকানী দ্বিতীয় তাৎপর্যকে বেশি পছন্দ করেছেন। অবশ্য পূর্বাপর আলোচনা হতে দ্বিতীয় তাৎপর্যই সঠিকতার বেশি নিকটতর মনে হয়।