undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
۳

আমি তাদের বিভিন্ন শ্রেণীকে পরীক্ষা করার জন্য পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য-স্বরূপ ভোগ-বিলাসের যে উপকরণ দিয়েছি, তার প্রতি তুমি কখনোও তোমার চক্ষুদ্বয় প্রসারিত করো না।[১] তোমার প্রতিপালকের জীবিকাই উৎকৃষ্টতর ও স্থায়ী। [২]

[১] এটি সেই একই বিষয়ীভূত কথা, যা এর আগে সূরা আলে ইমরান ৩:১৯৬-১৯৭ আয়াতে, সূরা হিজর ১৫:৮৮ আয়াতে, সূরা কাহ্ফ ১৮:৭ আয়াতে আলোচিত হয়েছে।[২] এর অর্থ আখেরাতের প্রতিদান ও পুরস্কার যা দুনিয়ার ধন-সম্পদ ও অন্যান্য উপভোগ্য জিনিস অপেক্ষা উত্তম ও স্থায়ী। 'ঈলা'র হাদীসে বর্ণিত আছে যে, উমার (রাঃ) নবী (সাঃ)-এর নিকট এসে দেখলেন, তিনি বিনা বিছানায় একটি চাটাইয়ের উপর শুয়ে আছেন। আর তাঁর ঘরের আসবাব-পত্রের অবস্থা এই যে, শুধু দুটি চামড়ার জিনিস ছাড়া আর কিছুই নেই। উমার (রাঃ)-এর চক্ষু দিয়ে পানি এসে পড়ল। নবী (সাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, "উমার কি ব্যাপার? কাঁদছ কেন?" উত্তর দিলেন, 'হে আল্লাহর রসূল! রোম ও পারস্যের রাজারা কি সুখ-শান্তিতে জীবন অতিবাহিত করছে, আর আপনি সৃষ্টির সেরা হওয়া সত্ত্বেও আপনার জীবনের এই অবস্থা!' তিনি বললেন, "উমার! তুমি কি এখনও সন্দেহে আছ? ওরা তো তারা, যাদের সুখ-শান্তি পৃথিবীতেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে।" অর্থাৎ, পরকালে ওদের জন্য কিছুই থাকবে না। (বুখারীঃ সূরা তাহরীমের তাফসীর, মুসলিমঃ ঈলা)

تجربه Quran.com خود را به حداکثر برسانید!
هم اکنون تور خود را شروع کنید:

۰%