۞ والى ثمود اخاهم صالحا قال يا قوم اعبدوا الله ما لكم من الاه غيره هو انشاكم من الارض واستعمركم فيها فاستغفروه ثم توبوا اليه ان ربي قريب مجيب ٦١
۞ وَإِلَىٰ ثَمُودَ أَخَاهُمْ صَـٰلِحًۭا ۚ قَالَ يَـٰقَوْمِ ٱعْبُدُوا۟ ٱللَّهَ مَا لَكُم مِّنْ إِلَـٰهٍ غَيْرُهُۥ ۖ هُوَ أَنشَأَكُم مِّنَ ٱلْأَرْضِ وَٱسْتَعْمَرَكُمْ فِيهَا فَٱسْتَغْفِرُوهُ ثُمَّ تُوبُوٓا۟ إِلَيْهِ ۚ إِنَّ رَبِّى قَرِيبٌۭ مُّجِيبٌۭ ٦١
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
۳

আল্লাহ তাআ’লা বলেন যে, তিনি সালেহকে (আঃ) সামূদ সম্প্রদায়ের নিকট নবীরূপে প্রেরণ করেছিলেন। তিনি স্বীয় কওমকে আল্লাহর ইবাদত করার এবং তিনি ছাড়া অন্যান্য মাবুদমা’বুদগুলির ইবাদত পরিত্যাগ করার উপদেশ দেন। তিনি তাদেরকে বলেনঃ আল্লাহ তাআ’লা মানুষের প্রথম সৃষ্টি মাটি দ্বারা শুরু করেছিলেন। তোমাদের সবারই পিতা হযরত আদমকে (আঃ) এই মাটি দ্বারাই সৃষ্টি করা হয়েছিল। আল্লাহ তাআ’লাই তোমাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহে ভূ-পৃষ্ঠে বসতি স্থাপন করিয়েছিলেন। ফলে তোমরা আজ এখানে কালাতিপাত করছে। তোমাদের পাপের জন্যে আল্লাহ পাকের নিকট তোমাদের ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। আর তাঁরই পানে মনোনিবেশ করা তোমাদের একান্ত কর্তব্য। তিনি খুবই নিকটে রয়েছেন এবং তিনি প্রার্থনা কবুলকারী। যেমন তিনি বলেনঃ (আরবি)অর্থাৎ “(হে নবী সাঃ)! যখন আমার বান্দারা তোমাকে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে (যে, আমি দূরে রয়েছি, না নিকটে রয়েছি, তুমি তাদেরকে জানিয়ে দাও) আমি (আল্লাহ) নিকটেই রয়েছি, আমি আহ্‌বানকারীর আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে থাকি, যখন সে আমাকে আহ্‌বান করে। (২:১৮৬)