واذا اذقنا الناس رحمة فرحوا بها وان تصبهم سيية بما قدمت ايديهم اذا هم يقنطون ٣٦
وَإِذَآ أَذَقْنَا ٱلنَّاسَ رَحْمَةًۭ فَرِحُوا۟ بِهَا ۖ وَإِن تُصِبْهُمْ سَيِّئَةٌۢ بِمَا قَدَّمَتْ أَيْدِيهِمْ إِذَا هُمْ يَقْنَطُونَ ٣٦
وَاِذَاۤ
اَذَقْنَا
النَّاسَ
رَحْمَةً
فَرِحُوْا
بِهَا ؕ
وَاِنْ
تُصِبْهُمْ
سَیِّئَةٌ
بِمَا
قَدَّمَتْ
اَیْدِیْهِمْ
اِذَا
هُمْ
یَقْنَطُوْنَ
۟

আমি যখন মানুষকে অনুগ্রহ আস্বাদ করাই, তখন ওরা তাতে উৎফুল্ল হয় এবং নিজেদের কৃতকর্মের ফলে ওরা দুর্দশাগ্রস্ত হলেই ওরা হতাশ হয়ে পড়ে। [১]

[১] এটাও ঐ একই বিষয়, যা সূরা হূদের ১১:৯-১০ নং আয়াতে আলোচিত হয়েছে। অধিকাংশ মানুষের অভ্যাস এই যে, সুখের সময় তারা গর্বিত হয় এবং দুর্দশার সময় হতাশ হয়ে পড়ে। তবে মু'মিনগণ এ ব্যাপারে পৃথক। তারা দুঃখ-কষ্টে ধৈর্যধারণ করে এবং সুখের সময় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। অর্থাৎ নেক আমল করে। অবশ্য তাদের জন্য উভয় অবস্থাই মঙ্গল ও নেকী উপার্জনের কারণ হয়ে যায়।