ولين اذقناه نعماء بعد ضراء مسته ليقولن ذهب السييات عني انه لفرح فخور ١٠
وَلَئِنْ أَذَقْنَـٰهُ نَعْمَآءَ بَعْدَ ضَرَّآءَ مَسَّتْهُ لَيَقُولَنَّ ذَهَبَ ٱلسَّيِّـَٔاتُ عَنِّىٓ ۚ إِنَّهُۥ لَفَرِحٌۭ فَخُورٌ ١٠
وَلَىِٕنْ
اَذَقْنٰهُ
نَعْمَآءَ
بَعْدَ
ضَرَّآءَ
مَسَّتْهُ
لَیَقُوْلَنَّ
ذَهَبَ
السَّیِّاٰتُ
عَنِّیْ ؕ
اِنَّهٗ
لَفَرِحٌ
فَخُوْرٌ
۟ۙ

আর যদি তার উপর আপতিত কোন কষ্টের পর তাকে কোন নিয়ামত আস্বাদন করাই, তাহলে সে বলতে শুরু করে, ‘আমার সব দুঃখ-কষ্ট দূর হয়ে গেল’; [১] (আর তখন) সে উৎফুল্ল অহংকারী হয়ে যায়। [২]

[১] অর্থাৎ, ভাবে যে আমার কষ্টের সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে। আমার আর কোন কষ্ট আসবে না।

[২] অর্থাৎ, তার নিকট যা কিছু থাকে, তা নিয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায় এবং অন্যদের উপর অহংকার করে। অবশ্য এই মন্দ গুণ থেকে মু'মিন ও সৎকর্মশীলগণ স্বতন্ত্র, যেমন পরের আয়াতে এই কথা পরিষ্কার বুঝা যায়।