فقد كذبوكم بما تقولون فما تستطيعون صرفا ولا نصرا ومن يظلم منكم نذقه عذابا كبيرا ١٩
فَقَدْ كَذَّبُوكُم بِمَا تَقُولُونَ فَمَا تَسْتَطِيعُونَ صَرْفًۭا وَلَا نَصْرًۭا ۚ وَمَن يَظْلِم مِّنكُمْ نُذِقْهُ عَذَابًۭا كَبِيرًۭا ١٩
فَقَدْ
كَذَّبُوْكُمْ
بِمَا
تَقُوْلُوْنَ ۙ
فَمَا
تَسْتَطِیْعُوْنَ
صَرْفًا
وَّلَا
نَصْرًا ۚ
وَمَنْ
یَّظْلِمْ
مِّنْكُمْ
نُذِقْهُ
عَذَابًا
كَبِیْرًا
۟

আল্লাহ অংশীবাদীদেরকে বলবেন, ‘তোমরা যা বলতে, ওরা তা মিথ্যা মনে করেছে। সুতরাং তোমরা শাস্তি প্রতিরোধ করতে পারবে না এবং কোন সাহায্যও পাবে না।’[১] আর তোমাদের মধ্যে যে সীমালংঘন করবে,[২] আমি তাকে মহাশাস্তি আস্বাদ করাব।

[১] এটি আল্লাহর কথা, যা তিনি মুশরিকদেরকে সম্বোধন করে বলবেন যে, তোমরা যাদেরকে মা'বূদ ধারণা করতে, তারা তোমাদেরকে তোমাদের কথায় মিথ্যুক প্রমাণিত করেছে এবং তোমরা এও দেখছ যে, তারা তোমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার কথাও ঘোষণা করে দিয়েছে। অর্থাৎ, তোমরা যাদেরকে সাহায্যকারী মনে করতে, তারা তোমাদের সাহায্যকারী নয়। এখন তোমাদের মধ্যে এমন শক্তি আছে কি, যার দ্বারা আমার আযাব রদ্দ্ করতে পারো এবং নিজেদের সাহায্য করতে পার?

[২] যুলম বা সীমালঙ্ঘন বলতে শিরককেই বুঝানো হয়েছে, যেমন পূর্বাপর বাগধারা হতে স্পষ্ট হয়। আর কুরআনেও সুরা লুকমান ১৩ আয়াতে শিরকে বড় যুলম (মহা অন্যায়) বলে অবিহিত করা হয়েছে।