قال يا قوم ارايتم ان كنت على بينة من ربي واتاني رحمة من عنده فعميت عليكم انلزمكموها وانتم لها كارهون ٢٨
قَالَ يَـٰقَوْمِ أَرَءَيْتُمْ إِن كُنتُ عَلَىٰ بَيِّنَةٍۢ مِّن رَّبِّى وَءَاتَىٰنِى رَحْمَةًۭ مِّنْ عِندِهِۦ فَعُمِّيَتْ عَلَيْكُمْ أَنُلْزِمُكُمُوهَا وَأَنتُمْ لَهَا كَـٰرِهُونَ ٢٨
قَالَ
یٰقَوْمِ
اَرَءَیْتُمْ
اِنْ
كُنْتُ
عَلٰی
بَیِّنَةٍ
مِّنْ
رَّبِّیْ
وَاٰتٰىنِیْ
رَحْمَةً
مِّنْ
عِنْدِهٖ
فَعُمِّیَتْ
عَلَیْكُمْ ؕ
اَنُلْزِمُكُمُوْهَا
وَاَنْتُمْ
لَهَا
كٰرِهُوْنَ
۟

সে বলল, ‘হে আমার সম্প্রদায়! আচ্ছা বল তো, আমি যদি স্বীয় প্রতিপালকের পক্ষ হতে প্রমাণের উপর (প্রতিষ্ঠিত) থাকি এবং তিনি আমাকে নিজ সন্নিধান হতে করুণা (নবুঅত) দান করে থাকেন,[১] অতঃপর ওটা তোমাদের চোখে না পড়ে,[২] তাহলে কি আমি ওটা তোমাদেরকে মেনে নিতে বাধ্য করব, অথচ তোমরা ওটা অপছন্দ কর?[৩]

[১] بينة (প্রমাণ) দ্বারা ঈমান ও একীন আর رحمة (করুণা) দ্বারা নবুঅত বুঝানো হয়েছে। আল্লাহ তাআলা তা নূহ (আঃ)-কে প্রদান করেছিলেন।

[২] অর্থাৎ, তোমরা তা দেখা থেকে অন্ধ হয়ে যাও। সুতরাং না তোমরা তার গুরুত্ব বুঝতে পার, আর না তা মানার জন্য প্রস্ত্তত হও। বরং তা মিথ্যাজ্ঞান করার জন্য ও তাঁর বিরোধিতা করার জন্য সোচ্চার হয়ে ওঠ তাহলে---।

[৩] যখন ব্যাপার এই, তখন এই হিদায়াত ও রহমত তোমাদের ভাগে কিভাবে আসতে পারে?