اولم يروا الى ما خلق الله من شيء يتفيا ظلاله عن اليمين والشمايل سجدا لله وهم داخرون ٤٨
أَوَلَمْ يَرَوْا۟ إِلَىٰ مَا خَلَقَ ٱللَّهُ مِن شَىْءٍۢ يَتَفَيَّؤُا۟ ظِلَـٰلُهُۥ عَنِ ٱلْيَمِينِ وَٱلشَّمَآئِلِ سُجَّدًۭا لِّلَّهِ وَهُمْ دَٰخِرُونَ ٤٨
اَوَلَمْ
یَرَوْا
اِلٰی
مَا
خَلَقَ
اللّٰهُ
مِنْ
شَیْءٍ
یَّتَفَیَّؤُا
ظِلٰلُهٗ
عَنِ
الْیَمِیْنِ
وَالشَّمَآىِٕلِ
سُجَّدًا
لِّلّٰهِ
وَهُمْ
دٰخِرُوْنَ
۟

তারা কি লক্ষ্য করে না আল্লাহর সৃষ্ট বস্তুর প্রতি, যার ছায়া বিনীতভাবে আল্লাহর প্রতি সিজদাবনত হয়ে ডানে ও বামে ঢলে পড়ে? [১]

[১] এখানে আল্লাহর বড়ত্ত্ব, মহত্ত ও মর্যাদার উল্লেখ হচ্ছে যে, প্রত্যেক জিনিসই তাঁর সামনে অবনত-মস্তক। জড়পদার্থ হোক বা জীবজন্তু, জীন হোক বা মানুষ বা ফিরিশতা। প্রত্যেক ছায়াবিশিষ্ট বস্তু যখন তার ছায়া ডানে বামে ঢলে পড়ে, তখন সকাল-সন্ধ্যায় সে বস্তু নিজ ছায়ার সঙ্গে আল্লাহকে সিজদা করে। ইমাম মুজাহিদ বলেন, যখন সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে, তখন প্রত্যেকটি জিনিস আল্লাহর সামনে সিজদাবনত হয়।