او خلقا مما يكبر في صدوركم فسيقولون من يعيدنا قل الذي فطركم اول مرة فسينغضون اليك رءوسهم ويقولون متى هو قل عسى ان يكون قريبا ٥١
أَوْ خَلْقًۭا مِّمَّا يَكْبُرُ فِى صُدُورِكُمْ ۚ فَسَيَقُولُونَ مَن يُعِيدُنَا ۖ قُلِ ٱلَّذِى فَطَرَكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍۢ ۚ فَسَيُنْغِضُونَ إِلَيْكَ رُءُوسَهُمْ وَيَقُولُونَ مَتَىٰ هُوَ ۖ قُلْ عَسَىٰٓ أَن يَكُونَ قَرِيبًۭا ٥١
اَوْ
خَلْقًا
مِّمَّا
یَكْبُرُ
فِیْ
صُدُوْرِكُمْ ۚ
فَسَیَقُوْلُوْنَ
مَنْ
یُّعِیْدُنَا ؕ
قُلِ
الَّذِیْ
فَطَرَكُمْ
اَوَّلَ
مَرَّةٍ ۚ
فَسَیُنْغِضُوْنَ
اِلَیْكَ
رُءُوْسَهُمْ
وَیَقُوْلُوْنَ
مَتٰی
هُوَ ؕ
قُلْ
عَسٰۤی
اَنْ
یَّكُوْنَ
قَرِیْبًا
۟

অথবা এমন কোন সৃষ্টি যা তোমাদের ধারণায় খুবই কঠিন।’[১] তারা বলবে, ‘কে আমাদেরকে পুনরুত্থিত করবে?’ বল, ‘তিনিই যিনি তোমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন।’ অতঃপর তারা তোমার সামনে মাথা নাড়বে[২] ও বলবে, ‘ওটা কবে?’ বল, ‘সম্ভবতঃ তা নিকটেই।[৩]

[১] অর্থাৎ, তোমাদের জানা মতে এর থেকেও অধিক শক্ত জিনিস হয়ে যাও এবং তারপর জিজ্ঞাসা কর যে, কে জীবিত করবে?

[২] أَنْغَضَ يُنْغِضُ এর অর্থ হল, মাথা নাড়া। অর্থাৎ, বিদ্রূপ স্বরূপ মাথা নেড়ে তারা বলবে, পুনর্জীবন কখন হবে?

[৩] নিকটেই বলতে যা সংঘটিত হবেই। যেহেতু كُلُّ مَا هُوَ آتٍ فَهُوَ قَرِيْبٌ ঘটবে এমন প্রত্যেকটি জিনিসই নিকটে। عَسى (সম্ভবতঃ) শব্দটিও কুরআনে নিশ্চিত ও অবশ্যম্ভাবীর অর্থে ব্যবহার হয়েছে। অর্থাৎ, কিয়ামত সংঘটন সুনিশ্চিত ও অবশ্যম্ভাবী।