এতে উপদেশ রয়েছে তার জন্য, যার আছে হৃদয়[১] অথবা যে উপস্থিত থেকে[২] নিবিষ্ট-চিত্তে শ্রবণ করে।[৩]
[১] অর্থাৎ, এমন সজাগ অন্তর, সচেতন হৃদয়, যা চিন্তা-ভাবনা করে প্রকৃত ব্যাপার অনুধাবন করে নেয়।
[২] অর্থাৎ, মন ও মস্তিষ্ক সহ উপস্থিত থাকে। কারণ, যে ব্যক্তি কথাই বুঝবে না, তার উপস্থিত থাকাও না থাকার মতনই।
[৩] অর্থাৎ, মনোযোগ দিয়ে আল্লাহর সেই অহী শোনে, যাতে বিগত জাতিসমূহের ঘটনাবলী বর্ণনা করা হয়েছে।