ومنهم من يلمزك في الصدقات فان اعطوا منها رضوا وان لم يعطوا منها اذا هم يسخطون ٥٨
وَمِنْهُم مَّن يَلْمِزُكَ فِى ٱلصَّدَقَـٰتِ فَإِنْ أُعْطُوا۟ مِنْهَا رَضُوا۟ وَإِن لَّمْ يُعْطَوْا۟ مِنْهَآ إِذَا هُمْ يَسْخَطُونَ ٥٨
وَمِنْهُمْ
مَّنْ
یَّلْمِزُكَ
فِی
الصَّدَقٰتِ ۚ
فَاِنْ
اُعْطُوْا
مِنْهَا
رَضُوْا
وَاِنْ
لَّمْ
یُعْطَوْا
مِنْهَاۤ
اِذَا
هُمْ
یَسْخَطُوْنَ
۟

আর তাদের মধ্যে এমন কতক লোক রয়েছে যারা স্বাদক্বার (বণ্টন) ব্যাপারে তোমার প্রতি দোষারোপ করে।[১] অতঃপর যদি তারা ঐ সমস্ত স্বাদক্বাহ হতে (অংশ) প্রাপ্ত হয়, তাহলে তারা সন্তুষ্ট হয়, আর যদি তারা তা থেকে (অংশ) না পায়, তাহলে ক্ষুব্ধ হয়।[২]

[১] এ হল তাদের আর একটি বড় ত্রুটির বিবরণ যে, তারা নবী (সাঃ)-এর ন্যায়পরায়ণ প্রশংসনীয় ব্যক্তিত্বকে (নাউযু বিল্লাহ) স্বাদক্বাহ-খয়রাত ও গনীমতের মাল বণ্টনে ইনসাফহীন বলত। যেমন হাদীসে এসেছে যে, তিনি একদা স্বাদক্বার মাল বণ্টন করছিলেন। ইত্যবসরে ইবনু যিল খুয়াইসিরা বলে উঠল, বণ্টনে ইনসাফ করুন। তিনি বললেন, "আফসোস তোমার প্রতি! আমি যদি ইনসাফ না করি, তাহলে আর কে করবে?" (বুখারীঃ মানাকিব অধ্যায়, মুসলিমঃ যাকাত অধ্যায়)

[২] তার মানে, এই অপবাদ দেওয়ার আসল উদ্দেশ্য হল অর্থ লাভ করা। যাতে তাদেরকে ভয় করে তিনি বেশী দেন অথবা তারা এই মাল পাওয়ার উপযুক্ত হোক আর না-ই হোক, তাদেরকে যেন অবশ্যই তার ভাগ দেওয়া হয়।