وقالوا لولا نزل عليه اية من ربه قل ان الله قادر على ان ينزل اية ولاكن اكثرهم لا يعلمون ٣٧
وَقَالُوا۟ لَوْلَا نُزِّلَ عَلَيْهِ ءَايَةٌۭ مِّن رَّبِّهِۦ ۚ قُلْ إِنَّ ٱللَّهَ قَادِرٌ عَلَىٰٓ أَن يُنَزِّلَ ءَايَةًۭ وَلَـٰكِنَّ أَكْثَرَهُمْ لَا يَعْلَمُونَ ٣٧
وَقَالُوْا
لَوْلَا
نُزِّلَ
عَلَیْهِ
اٰیَةٌ
مِّنْ
رَّبِّهٖ ؕ
قُلْ
اِنَّ
اللّٰهَ
قَادِرٌ
عَلٰۤی
اَنْ
یُّنَزِّلَ
اٰیَةً
وَّلٰكِنَّ
اَكْثَرَهُمْ
لَا
یَعْلَمُوْنَ
۟

তারা বলে, ‘তার প্রতিপালকের নিকট হতে তার নিকটে কোন নিদর্শন অবতীর্ণ করা হয় না কেন?’ বল, ‘নিদর্শন অবতীর্ণ করতে আল্লাহ সক্ষম।[১] কিন্তু তাদের অধিকাংশই অজ্ঞ।’ [২]

[১] অর্থাৎ, এমন মু'জিযা যা তাদেরকে ঈমান আনতে বাধ্য করবে। যেমন, তাদের চোখের সামনে ফিরিশতার অবতরণ অথবা পাহাড়কে তাদের মাথার উপর তুলে ধরা; যেভাবে বানী-ইস্রাঈলদের উপর ধরা হয়েছিল। বললেন, মহান আল্লাহ তো অবশ্যই এ রকম করতে পারেন, কিন্তু তা এই জন্য করেন না যে, এ রকম করলে মানুষদের পরীক্ষার বিষয়টা শেষ হয়ে যায়। তাছাড়া তাদের দাবী অনুপাতে যদি কোন মু'জিযা দেখিয়ে দেওয়া যায়, আর তারপরও যদি তারা ঈমান না আনে, তাহলে এই দুনিয়াতেই তাদেরকে অতি সত্বর কঠিন শাস্তি দেওয়া হত। এইভাবে আল্লাহর এই হিকমতেও রয়েছে তাদের পার্থিব লাভ।

[২] যারা আল্লাহর নির্দেশ ও ইচ্ছার পূর্ণ হিকমত (যৌক্তিকতা)-কে অনুধাবন করতে পারে না।