قُلْ
اَیُّ
شَیْءٍ
اَكْبَرُ
شَهَادَةً ؕ
قُلِ
اللّٰهُ ۙ۫
شَهِیْدٌۢ
بَیْنِیْ
وَبَیْنَكُمْ ۫
وَاُوْحِیَ
اِلَیَّ
هٰذَا
الْقُرْاٰنُ
لِاُنْذِرَكُمْ
بِهٖ
وَمَنْ
بَلَغَ ؕ
اَىِٕنَّكُمْ
لَتَشْهَدُوْنَ
اَنَّ
مَعَ
اللّٰهِ
اٰلِهَةً
اُخْرٰی ؕ
قُلْ
لَّاۤ
اَشْهَدُ ۚ
قُلْ
اِنَّمَا
هُوَ
اِلٰهٌ
وَّاحِدٌ
وَّاِنَّنِیْ
بَرِیْٓءٌ
مِّمَّا
تُشْرِكُوْنَ
۟ۘ

বল, ‘সাক্ষী হিসাবে কোন্ জিনিস সর্বশ্রেষ্ঠ?’ তুমি বল, ‘আল্লাহ। (তিনিই) আমার ও তোমাদের মধ্যে (শ্রেষ্ঠ) সাক্ষী।[১] আর এই কুরআন আমার নিকট প্রেরিত হয়েছে, যেন তোমাদেরকে এবং যার নিকট এটি পৌঁছবে তাদেরকে এ দ্বারা আমি সতর্ক করি। [২] তোমরা কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন উপাস্য আছে?’ বল, ‘আমি সে সাক্ষ্য দিই না।’ বল, ‘তিনিই তো একক উপাস্য এবং তোমরা যে অংশী স্থাপন কর, তা হতে আমি নির্লিপ্ত।’

[১] অর্থাৎ, স্বয়ং আল্লাহই তাঁর একত্ব এবং প্রতিপালকত্বের সব চেয়ে বড় সাক্ষী। তাঁর থেকে বড় সাক্ষী আর কেউ নেই।

[২] রবী' ইবনে আনাস (রঃ) বলেন, এখন যার কাছেই এই কুরআন পৌঁছে যাবে, সে যদি রসূল (সাঃ)-এর সত্য অনুসারী হয়, তবে তার কর্তব্য হল, সেও লোকদেরকে আল্লাহর দিকে আহবান জানাবে, যেভাবে রসূল (সাঃ) আহবান জানিয়েছেন এবং ঐভাবে সতর্ক করবে, যেভাবে রসূল (সাঃ) সতর্ক করেছেন। (ইবনে কাসীর)