قُوْلُوْۤا
اٰمَنَّا
بِاللّٰهِ
وَمَاۤ
اُنْزِلَ
اِلَیْنَا
وَمَاۤ
اُنْزِلَ
اِلٰۤی
اِبْرٰهٖمَ
وَاِسْمٰعِیْلَ
وَاِسْحٰقَ
وَیَعْقُوْبَ
وَالْاَسْبَاطِ
وَمَاۤ
اُوْتِیَ
مُوْسٰی
وَعِیْسٰی
وَمَاۤ
اُوْتِیَ
النَّبِیُّوْنَ
مِنْ
رَّبِّهِمْ ۚ
لَا
نُفَرِّقُ
بَیْنَ
اَحَدٍ
مِّنْهُمْ ۖؗ
وَنَحْنُ
لَهٗ
مُسْلِمُوْنَ
۟

তোমরা বল, ‘আমরা আল্লাহতে বিশ্বাস করি এবং যা আমাদের প্রতি এবং ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তার বংশধরগণের প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে এবং যা মূসা ও ঈসাকে প্রদান করা হয়েছে এবং যা অন্যান্য নবীগণ তাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে প্রদত্ত হয়েছে, তাতেও (বিশ্বাস করি)। আমরা তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না এবং আমরা তাঁর কাছে আত্ম-সমর্পণকারী।’ [১]

[১] অর্থাৎ, ঈমান হল এই যে, সমস্ত নবীগণ আল্লাহ কর্তৃক যা কিছু পেয়েছেন বা যা কিছু তাঁদের উপর অবতীর্ণ হয়েছে, সে সবের উপর ঈমান আনা। কোন কিতাব ও রসূলকে অস্বীকার না করা। কোন এক কিতাব বা নবীকে মেনে নেওয়া এবং কোন নবীকে অস্বীকার করা হল নবীদের মধ্যে পার্থক্য সূচিত করা; যা ইসলামে বৈধ নয়। অবশ্য আমল এখন কেবল কুরআনের বিধান অনুযায়ী হবে। পূর্বের কিতাবে লিখিত কথা অনুযায়ী হবে না। কেননা, প্রথমতঃ তা (পূর্বের কিতাবগুলো) তার আসল অবস্থায় অবিকৃত নেই, দ্বিতীয়তঃ কুরআন সেগুলোকে রহিত করে দিয়েছে।