قل للمومنين يغضوا من ابصارهم ويحفظوا فروجهم ذالك ازكى لهم ان الله خبير بما يصنعون ٣٠
قُل لِّلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا۟ مِنْ أَبْصَـٰرِهِمْ وَيَحْفَظُوا۟ فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ ٱللَّهَ خَبِيرٌۢ بِمَا يَصْنَعُونَ ٣٠
قُلْ
لِّلْمُؤْمِنِیْنَ
یَغُضُّوْا
مِنْ
اَبْصَارِهِمْ
وَیَحْفَظُوْا
فُرُوْجَهُمْ ؕ
ذٰلِكَ
اَزْكٰی
لَهُمْ ؕ
اِنَّ
اللّٰهَ
خَبِیْرٌ
بِمَا
یَصْنَعُوْنَ
۟

বিশ্বাসীদেরকে বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে[১] এবং তাদের যৌন অঙ্গকে সাবধানে সংযত রাখে;[২] এটিই তাদের জন্য অধিকতর পবিত্র। ওরা যা করে, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে অবহিত।

[১] যখন কোন ঘরে প্রবেশ করার জন্য অনুমতি গ্রহন আবশ্যক বলা হয়, তখন সেই সঙ্গে দৃষ্টি অবনত রাখারও আদেশ দেওয়া হল, যাতে বিশেষ করে অনুমতি গ্রহণকারীও নিজের দৃষ্টি সংযত করে।

[২] অর্থাৎ, অবৈধ ব্যবহার হতে তাকে হিফাযতে রাখে অথবা তাকে এমনভাবে গোপন রাখে, যাতে তার উপর অন্যের দৃষ্টি না পড়ে। এখানে এই উভয় অর্থই সঠিক। কেননা উভয়ই বাঞ্ছিত। পক্ষান্তরে দৃষ্টি সংযত রাখার কথা প্রথমে উল্লেখ হয়েছে এবং যৌনাঙ্গ হিফাযত করার কথা পরে উল্লেখ হয়েছে। কারণ দৃষ্টি-সংযমে শিথিলতাই যৌনাঙ্গ হিফাযত করার ব্যাপারে উদাসীনতার কারণ হয়।