قال ما خطبكن اذ راودتن يوسف عن نفسه قلن حاش لله ما علمنا عليه من سوء قالت امرات العزيز الان حصحص الحق انا راودته عن نفسه وانه لمن الصادقين ٥١
قَالَ مَا خَطْبُكُنَّ إِذْ رَٰوَدتُّنَّ يُوسُفَ عَن نَّفْسِهِۦ ۚ قُلْنَ حَـٰشَ لِلَّهِ مَا عَلِمْنَا عَلَيْهِ مِن سُوٓءٍۢ ۚ قَالَتِ ٱمْرَأَتُ ٱلْعَزِيزِ ٱلْـَٔـٰنَ حَصْحَصَ ٱلْحَقُّ أَنَا۠ رَٰوَدتُّهُۥ عَن نَّفْسِهِۦ وَإِنَّهُۥ لَمِنَ ٱلصَّـٰدِقِينَ ٥١
قَالَ
مَا
خَطْبُكُنَّ
اِذْ
رَاوَدْتُّنَّ
یُوْسُفَ
عَنْ
نَّفْسِهٖ ؕ
قُلْنَ
حَاشَ
لِلّٰهِ
مَا
عَلِمْنَا
عَلَیْهِ
مِنْ
سُوْٓءٍ ؕ
قَالَتِ
امْرَاَتُ
الْعَزِیْزِ
الْـٰٔنَ
حَصْحَصَ
الْحَقُّ ؗ
اَنَا
رَاوَدْتُّهٗ
عَنْ
نَّفْسِهٖ
وَاِنَّهٗ
لَمِنَ
الصّٰدِقِیْنَ
۟

রাজা মহিলাদেরকে বলল, ‘কী ব্যাপার তোমাদের? যখন তোমরা ইউসুফের কাছে যৌন-মিলন কামনা করেছিলে, (তখন কি সে সম্মত হয়েছিল?)’ তারা বলল, ‘আল্লাহ পবিত্র! আমরা তার মধ্যে কোন দোষ দেখিনি।’[১] আযীযের স্ত্রী বলল, ‘এক্ষণে সত্য প্রকাশ পেয়ে গেল। আমিই তার কাছে যৌন-মিলন কামনা করেছিলাম, আর সে অবশ্যই সত্যবাদী। [২]

[১] বাদশার জিজ্ঞাসাবাদে সমস্ত মহিলা ইউসুফ (আঃ) এর পবিত্রতার কথা স্বীকার করল।

[২] এখন আযীযের স্ত্রী যুলাইখারও এই কথা স্বীকার করা ছাড়া কোন উপায় থাকল না। সে স্বীকার করল যে, ইউসুফ নির্দোষ এবং প্রেমের পয়গাম আমার পক্ষ থেকেই ছিল। ইউসুফের এই ত্রুটির সাথে কোন সম্পর্ক নেই।