তারা বলল, ‘এর শাস্তি এই যে, যার মালপত্রের মধ্যে পাত্রটি পাওয়া যাবে, সেই হবে তার বিনিময়।[১] এভাবে আমরা সীমালংঘনকারীদের শাস্তি দিয়ে থাকি।’ [২]
[১] অর্থাৎ চোরকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঐ ব্যক্তির হাতে দাসরূপে সঁপে দেওয়া হতো, যার সে চুরি করতো। এটা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে শাস্তি ছিল, তাই সেই মোতাবেক ইউসুফ (আঃ)-এর ভায়েরা এই শাস্তির প্রস্তাব পেশ করলেন।
[২] এই উক্তিটিও ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইদের। কতক ব্যাখ্যাকারীদের নিকট এ উক্তি ইউসুফ (আঃ)-এর কর্মচারীদের। তারা বলেছিল, আমরাও যালিম (অপরাধী)-দেরকে এ ধরনেরই সাজা দিয়ে থাকি। কিন্তু পরবর্তী আয়াতের এই অংশ 'রাজার আইনে তার সহোদরকে সে (দাস বানিয়ে) আটক করতে পারত না' এ কথার খন্ডন করছে।
০%