قالوا انا تطيرنا بكم لين لم تنتهوا لنرجمنكم وليمسنكم منا عذاب اليم ١٨
قَالُوٓا۟ إِنَّا تَطَيَّرْنَا بِكُمْ ۖ لَئِن لَّمْ تَنتَهُوا۟ لَنَرْجُمَنَّكُمْ وَلَيَمَسَّنَّكُم مِّنَّا عَذَابٌ أَلِيمٌۭ ١٨
قَالُوْۤا
اِنَّا
تَطَیَّرْنَا
بِكُمْ ۚ
لَىِٕنْ
لَّمْ
تَنْتَهُوْا
لَنَرْجُمَنَّكُمْ
وَلَیَمَسَّنَّكُمْ
مِّنَّا
عَذَابٌ
اَلِیْمٌ
۟

ওরা বলল, ‘আমরা তোমাদেরকে অমঙ্গলের কারণ মনে করি,[১] যদি তোমরা বিরত না হও, তাহলে অবশ্যই তোমাদেরকে পাথর মেরে হত্যা করব এবং আমাদের পক্ষ হতে তোমাদেরকে মর্মন্তুদ শাস্তি স্পর্শ করবে।’

[১] সম্ভবতঃ তাদের কিছু মানুষ ঈমান নিয়ে এসেছিল ও যার ফলে মানুষ দুই দলে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল, যার কারণে তারা রসূলদের আগমনকে অমঙ্গল ও অশুভ বলে অভিহিত করেছিল। نعوذ بالله অথবা (সেই সময়) অনাবৃষ্টি চলছিল, যার কারণ তারা ঐ রসূলদের অশুভ আগমন ভেবে বসেছিল। نعوذ بالله من ذلك যেমন বর্তমানেও বদ-খেয়ালের মানুষ এবং দ্বীন ও শরীয়ত সম্বন্ধে অজ্ঞ মানুষরা ঈমানদার ও পরহেযগার লোকদেরকে অশুভ ও অমঙ্গল ধারণা করে থাকে!