رب اجعلني مقيم الصلاة ومن ذريتي ربنا وتقبل دعاء ٤٠
رَبِّ ٱجْعَلْنِى مُقِيمَ ٱلصَّلَوٰةِ وَمِن ذُرِّيَّتِى ۚ رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَآءِ ٤٠
رَبِّ
اجْعَلْنِیْ
مُقِیْمَ
الصَّلٰوةِ
وَمِنْ
ذُرِّیَّتِیْ ۖۗ
رَبَّنَا
وَتَقَبَّلْ
دُعَآءِ
۟

হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামায প্রতিষ্ঠাকারী বানাও এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও।[১] হে আমাদের প্রতিপালক! আমার দুআ কবুল কর।

[১] নিজের সাথে স্বীয় সন্তানদের জন্যও দু'আ করলেন। ইতিপূর্বেও নিজের সাথে স্বীয় সন্তানদের জন্য দু'আ করলেন যে, তাদেরকে পাথরের মূর্তিপূজা থেকে বাঁচিয়ে রাখো। এ থেকে জানা গেল যে, দ্বীনের আহবায়কদেরকে স্বীয় পরিবারের হিদায়াত এবং তাদের দ্বীনী শিক্ষা-দীক্ষার ব্যাপারে উদাসীন থাকা উচিত নয়। বরং দাওয়াত ও তবলীগে তাদেরকে প্রাথমিক পর্যায়ে রাখা উচিত। যেমন মহান আল্লাহ স্বীয় শেষ নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)-কেও নির্দেশ দিয়েছেন: ﴿وَأَنذِرْ عَشِيرَتَكَ الْأَقْرَبِينَ﴾ অর্থাৎ, স্বীয় নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক কর। (সূরা শু'আরা ২৬:২১৪)