من جاء بالحسنة فله عشر امثالها ومن جاء بالسيية فلا يجزى الا مثلها وهم لا يظلمون ١٦٠
مَن جَآءَ بِٱلْحَسَنَةِ فَلَهُۥ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ۖ وَمَن جَآءَ بِٱلسَّيِّئَةِ فَلَا يُجْزَىٰٓ إِلَّا مِثْلَهَا وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ ١٦٠
مَنْ
جَآءَ
بِالْحَسَنَةِ
فَلَهٗ
عَشْرُ
اَمْثَالِهَا ۚ
وَمَنْ
جَآءَ
بِالسَّیِّئَةِ
فَلَا
یُجْزٰۤی
اِلَّا
مِثْلَهَا
وَهُمْ
لَا
یُظْلَمُوْنَ
۟

কেউ সৎকাজ করলে, সে তার দশগুণ (প্রতিদান) পাবে[১] এবং কেউ অসৎকাজ করলে, তাকে শুধু তার সমপরিমাণ প্রতিফলই দেওয়া হবে।[২] আর তারা অত্যাচারিত হবে না।

[১] এটা হল আল্লাহ তাআলার সেই দয়া ও অনুগ্রহের বর্ণনা, যা ঈমানদারদের উপর তিনি করবেন। আর তা হল, একটি নেকীর বিনিময় তিনি দশটি নেকী দ্বারা দেবেন। আর এটা হল কমসে কম প্রতিদান। তাছাড়া কুরআন ও হাদীস থেকে প্রমাণিত যে, কোন কোন নেকীর প্রতিদান কয়েক শ' এমন কি কয়েক হাজার গুণ পর্যন্ত দেওয়া হবে।

[২] অর্থাৎ, যে পাপমূহের শাস্তি নির্ধারিত নয় এবং যেগুলো করার পর পাপী তা থেকে তওবাও করেনি অথবা তার পুণ্যের হার পাপের তুলনায় কম হবে কিংবা আল্লাহ তাঁর বিশেষ অনুগ্রহে তা ক্ষমা করবেন না, (কেননা, এই সমস্ত অবস্থায় প্রতিদানের নীতি প্রয়োগ করা হবে না) তখন আল্লাহ এই পাপের দরুন শাস্তি দেবেন এবং তা পাপের সমপরিমাণই দেবেন।