۞ وما كان لبشر ان يكلمه الله الا وحيا او من وراء حجاب او يرسل رسولا فيوحي باذنه ما يشاء انه علي حكيم ٥١
۞ وَمَا كَانَ لِبَشَرٍ أَن يُكَلِّمَهُ ٱللَّهُ إِلَّا وَحْيًا أَوْ مِن وَرَآئِ حِجَابٍ أَوْ يُرْسِلَ رَسُولًۭا فَيُوحِىَ بِإِذْنِهِۦ مَا يَشَآءُ ۚ إِنَّهُۥ عَلِىٌّ حَكِيمٌۭ ٥١
وَمَا
كَانَ
لِبَشَرٍ
اَنْ
یُّكَلِّمَهُ
اللّٰهُ
اِلَّا
وَحْیًا
اَوْ
مِنْ
وَّرَآئِ
حِجَابٍ
اَوْ
یُرْسِلَ
رَسُوْلًا
فَیُوْحِیَ
بِاِذْنِهٖ
مَا
یَشَآءُ ؕ
اِنَّهٗ
عَلِیٌّ
حَكِیْمٌ
۟

কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় যে, আল্লাহ তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন ওহীর (প্রত্যাদেশ) মাধ্যম ব্যতিরেকে, অন্তরাল ব্যতিরেকে অথবা কোন দূত প্রেরণ ব্যতিরেকে; আর তখন আল্লাহ যা চান তা তাঁর অনুমতিক্রমে অহী (প্রত্যাদেশ) করেন;[১] নিঃসন্দেহে তিনি সমুন্নত, প্রজ্ঞাময়।

[১] এই আয়াতে অহীর তিনটি প্রকারের কথা বর্ণিত হয়েছে। প্রথমঃ অন্তরে কোন কথা প্রক্ষিপ্ত করা (ঢুকিয়ে দেওয়া) অথবা স্বপ্নে বলে দেওয়া এই প্রত্যয়ের সাথে যে, তা আল্লাহরই পক্ষ হতে। দ্বিতীয়ঃ অদৃশ্য থেকে সরাসরি কথা বলা। যেমন, মূসা (আঃ)-এর সাথে ত্বুর পাহাড়ে বলা হয়েছিল। তৃতীয়ঃ ফিরিশতার মাধ্যমে স্বীয় অহী প্রেরণ করা। যেমন, জিবরীল (আঃ) অহী নিয়ে আগমন করতেন এবং নবীদেরকে শুনাতেন।