ام يقولون افتراه قل فاتوا بسورة مثله وادعوا من استطعتم من دون الله ان كنتم صادقين ٣٨
أَمْ يَقُولُونَ ٱفْتَرَىٰهُ ۖ قُلْ فَأْتُوا۟ بِسُورَةٍۢ مِّثْلِهِۦ وَٱدْعُوا۟ مَنِ ٱسْتَطَعْتُم مِّن دُونِ ٱللَّهِ إِن كُنتُمْ صَـٰدِقِينَ ٣٨
اَمْ
یَقُوْلُوْنَ
افْتَرٰىهُ ؕ
قُلْ
فَاْتُوْا
بِسُوْرَةٍ
مِّثْلِهٖ
وَادْعُوْا
مَنِ
اسْتَطَعْتُمْ
مِّنْ
دُوْنِ
اللّٰهِ
اِنْ
كُنْتُمْ
صٰدِقِیْنَ
۟

তারা কি বলে যে, ‘এটা তার (নবীর) স্বরচিত?’ তুমি বল, ‘তবে তোমরা এর অনুরূপ একটি সূরা আনয়ন কর এবং (এ ব্যাপারে সহযোগিতার জন্য) আল্লাহ ব্যতীত যাকে ডাকতে পার ডেকে নাও; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।’[১]

[১] এই সকল তথ্য ও প্রমাণাদির পরেও যদি তোমাদের দাবী এই হয় যে, এই কুরআন মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর রচিত গ্রন্থ,তবে তিনিও তোমাদের মত একজন মানুষ, তোমাদের ভাষাও তাঁর মতই আরবী, তিনি তো একা, তোমরা যদি নিজেদের দাবীতে সত্যবাদী হও, তাহলে পৃথিবীর সকল সাহিত্যিক, ভাষাবিদ এবং শিক্ষিত জ্ঞানীদেরকে একত্রিত কর এবং এই কুরআনের সব থেকে ছোট সূরার মত একটি সূরা রচনা করে উপস্থাপন কর। কুরআন কারীমের এই চ্যালেঞ্জ আজও বিদ্যমান। এর উত্তর পাওয়া যায়নি। যাতে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে যে, এই কুরআন কোন মানুষের মেহনতের ফল নয়; বরং প্রকৃতপক্ষে আল্লাহরই বাণী, যা মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর প্রতি তিনি অবতীর্ণ করেছেন।