وقالوا مال هاذا الرسول ياكل الطعام ويمشي في الاسواق لولا انزل اليه ملك فيكون معه نذيرا ٧
وَقَالُوا۟ مَالِ هَـٰذَا ٱلرَّسُولِ يَأْكُلُ ٱلطَّعَامَ وَيَمْشِى فِى ٱلْأَسْوَاقِ ۙ لَوْلَآ أُنزِلَ إِلَيْهِ مَلَكٌۭ فَيَكُونَ مَعَهُۥ نَذِيرًا ٧
وَقَالُوْا
مَالِ
هٰذَا
الرَّسُوْلِ
یَاْكُلُ
الطَّعَامَ
وَیَمْشِیْ
فِی
الْاَسْوَاقِ ؕ
لَوْلَاۤ
اُنْزِلَ
اِلَیْهِ
مَلَكٌ
فَیَكُوْنَ
مَعَهٗ
نَذِیْرًا
۟ۙ

ওরা বলে, ‘এ কেমন রসূল, যে আহার করে এবং হাটে বাজারে চলাফেরা করে![১] তার নিকট কোন ফিরিশতা অবতীর্ণ করা হল না কেন; যে সতর্ককারীরূপে তার সঙ্গে থাকত? [২]

[১] কুরআনের উপর আঘাত হানার পর রাসূলের উপর আঘাত হানা হচ্ছে এবং তা রাসূলের মানুষ হওয়ার জন্য। তাদের ধারণা ছিল মানুষ রিসালাত ও নবুঅতের যোগ্য নয়। সেই জন্য তারা বলত, এ কেমন রাসূল, যে খায়-পান করে, বাজারে আসে-যায়! আমাদেরই মত মানুষ! রসূলের তো মানুষ হওয়ার কথা নয়।

[২] উপরোক্ত আপত্তি হতে এক ধাপ নিচে নেমে বলা হচ্ছে, আর কিছু না হোক, কমসে কম একজন ফিরিশতাই তার সহায়ক ও সত্যায়নকারীরূপে থাকতে পারত।