حقيق على ان لا اقول على الله الا الحق قد جيتكم ببينة من ربكم فارسل معي بني اسراييل ١٠٥
حَقِيقٌ عَلَىٰٓ أَن لَّآ أَقُولَ عَلَى ٱللَّهِ إِلَّا ٱلْحَقَّ ۚ قَدْ جِئْتُكُم بِبَيِّنَةٍۢ مِّن رَّبِّكُمْ فَأَرْسِلْ مَعِىَ بَنِىٓ إِسْرَٰٓءِيلَ ١٠٥
حَقِیْقٌ
عَلٰۤی
اَنْ
لَّاۤ
اَقُوْلَ
عَلَی
اللّٰهِ
اِلَّا
الْحَقَّ ؕ
قَدْ
جِئْتُكُمْ
بِبَیِّنَةٍ
مِّنْ
رَّبِّكُمْ
فَاَرْسِلْ
مَعِیَ
بَنِیْۤ
اِسْرَآءِیْلَ
۟ؕ

আমি এর হকদার যে, আমি আল্লাহ সম্বন্ধে সত্য ব্যতীত বলব না। তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে স্পষ্ট প্রমাণ আমি তোমাদের নিকট এনেছি।[১] সুতরাং বনী ইস্রাঈল সম্প্রদায়কে আমার সঙ্গে পাঠিয়ে দাও।’ [২]

[১] যা এই কথারই প্রমাণ যে, আমি সত্য সত্যই আল্লাহ-প্রেরিত রসূল। এই মু'জিযা ও বড় প্রমাণের বিস্তারিত আলোচনাও পরবর্তীতে (৭:১১৭ ও ৭:১৩৩ নং আয়াতে) আসছে।[২] বানী ইস্রাঈল যাদের আসল বাসস্থান ছিল শাম এলাকা। ইউসুফ (আঃ)-এর যুগে তারা মিসরে চলে যায় এবং সেখানেই বসবাস শুরু করে। ফিরআউন তাদেরকে দাস বানিয়েছিল এবং তাদের উপর নানাভাবে নির্যাতন করত। যার বিস্তারিত আলোচনা সূরা বাক্বারায় উল্লিখিত হয়েছে এবং পরবর্তীতেও আসবে। ফিরআউন ও তার সভাসদরা যখন মূসা (আঃ)-এর দাওয়াতকে অস্বীকার করল, তখন মূসা (আঃ) ফিরআউনের নিকট দাবী জানালেন যে, বানী ইস্রাঈলকে মুক্ত করে দেওয়া হোক; যাতে তারা তাদের পিতৃপুরুষের বাসস্থানে ফিরে গিয়ে সম্মানের সাথে বাস করতে পারে এবং আল্লাহর ইবাদত করতে পারে।