ولو ان اهل الكتاب امنوا واتقوا لكفرنا عنهم سيياتهم ولادخلناهم جنات النعيم ٦٥
وَلَوْ أَنَّ أَهْلَ ٱلْكِتَـٰبِ ءَامَنُوا۟ وَٱتَّقَوْا۟ لَكَفَّرْنَا عَنْهُمْ سَيِّـَٔاتِهِمْ وَلَأَدْخَلْنَـٰهُمْ جَنَّـٰتِ ٱلنَّعِيمِ ٦٥
وَلَوْ
اَنَّ
اَهْلَ
الْكِتٰبِ
اٰمَنُوْا
وَاتَّقَوْا
لَكَفَّرْنَا
عَنْهُمْ
سَیِّاٰتِهِمْ
وَلَاَدْخَلْنٰهُمْ
جَنّٰتِ
النَّعِیْمِ
۟

ঐশীগ্রন্থধারিগণ যদি বিশ্বাস করত ও সংযমী হত,[১] তাহলে আমি তাদের দোষ অপনোদন করতাম এবং তাদেরকে সুখদায়ক উদ্যানে প্রবেশাধিকার দান করতাম।

[১] অর্থাৎ আল্লাহর নিকট যে ঈমান বাঞ্ছনীয়, তার মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হল, মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর রিসালাতের প্রতি ঈমান আনয়ন করা। যেমনটি ইতিপূর্বে সমস্ত নাযিলকৃত গ্রন্থে এই একই নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। আল্লাহ-ভীতি অবলম্বন করা ও তাঁর অবাধ্যাচরণ থেকে দূরে থাকার মধ্যে সব থেকে বড় কুকর্ম হল সেই শিরক, যাতে তারা পুরোপুরি ডুবে আছে এবং সেই অস্বীকার, যা শেষ রসূলের সাথে তারা অবলম্বন করেছে।