ويوم يعرض الذين كفروا على النار اليس هاذا بالحق قالوا بلى وربنا قال فذوقوا العذاب بما كنتم تكفرون ٣٤
وَيَوْمَ يُعْرَضُ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ عَلَى ٱلنَّارِ أَلَيْسَ هَـٰذَا بِٱلْحَقِّ ۖ قَالُوا۟ بَلَىٰ وَرَبِّنَا ۚ قَالَ فَذُوقُوا۟ ٱلْعَذَابَ بِمَا كُنتُمْ تَكْفُرُونَ ٣٤
وَیَوْمَ
یُعْرَضُ
الَّذِیْنَ
كَفَرُوْا
عَلَی
النَّارِ ؕ
اَلَیْسَ
هٰذَا
بِالْحَقِّ ؕ
قَالُوْا
بَلٰی
وَرَبِّنَا ؕ
قَالَ
فَذُوْقُوا
الْعَذَابَ
بِمَا
كُنْتُمْ
تَكْفُرُوْنَ
۟

যেদিন অবিশ্বাসীদেরকে উপস্থিত করা হবে জাহান্নামের নিকট, (সেদিন তাদেরকে বলা হবে,) ‘এটা কি সত্য নয়?’ তারা বলবে, ‘আমাদের প্রতিপালকের শপথ! [১] অবশ্যই (এটা সত্য)।’ তিনি (আল্লাহ) বলবেন, ‘সুতরাং তোমরা সত্য প্রত্যাখ্যান করতে, তারই কারণে শাস্তি আস্বাদন কর।’[২]

[১] সেখানে শুধু সত্য বলেই স্বীকারই করবে না, বরং নিজেদের ঐ স্বীকারোক্তির উপর কসম খেয়ে তা সুদৃঢ়ও করবে। তবে সে সময়ে এই স্বীকারোক্তি কোন উপকারে আসবে না। কারণ, প্রত্যক্ষ দেখার পর স্বীকারোক্তির কিই-বা দাম থাকতে পারে? আর স্বচক্ষে দেখার পর স্বীকার না করে কেউ কি অস্বীকার করবে?

[২] কেননা, যখন মানার সময় ছিল, তখন মানোনি। এ শাস্তি হল সেই কুফরী ও অস্বীকারেরই প্রতিফল, যা তোমাদেরকে ভোগ করতেই হবে।