আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে।[১] তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
[১] এই তসবীহ পাঠ 'যবানে হাল' (অবস্থার ভাষা) দ্বারা নয়, বরং 'যবানে ক্বাল' মুখের ভাষা দ্বারা। আর এই জন্যই বলা হয়েছে, {وَلَكِنْ لاَ تَفْقَهُوْنَ تَسْبِيْحَهُمْ} "তোমরা তাদের তসবীহ পাঠ অনুধাবন করতে পার না।" (বানী ইস্রাঈল ১৭:৪৪ আয়াত) দাউদ (আঃ) সম্পর্কে এসেছে যে, তাঁর সাথে পাহাড়ও তসবীহ পাঠ করত। (সূরা আম্বিয়া ২১:৭৯ আয়াত) যদি এই তসবীহ পাঠ অবস্থাগত বা ভাবগত হত, তাহলে দাউদ (আঃ)-এর সাথে এটাকে নির্দিষ্ট করার কোন প্রয়োজনই ছিল না।