فما اوتيتم من شيء فمتاع الحياة الدنيا وما عند الله خير وابقى للذين امنوا وعلى ربهم يتوكلون ٣٦
فَمَآ أُوتِيتُم مِّن شَىْءٍۢ فَمَتَـٰعُ ٱلْحَيَوٰةِ ٱلدُّنْيَا ۖ وَمَا عِندَ ٱللَّهِ خَيْرٌۭ وَأَبْقَىٰ لِلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَلَىٰ رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُونَ ٣٦
فَمَاۤ
اُوْتِیْتُمْ
مِّنْ
شَیْءٍ
فَمَتَاعُ
الْحَیٰوةِ
الدُّنْیَا ۚ
وَمَا
عِنْدَ
اللّٰهِ
خَیْرٌ
وَّاَبْقٰی
لِلَّذِیْنَ
اٰمَنُوْا
وَعَلٰی
رَبِّهِمْ
یَتَوَكَّلُوْنَ
۟ۚ

বস্তুতঃ তোমাদেরকে যা কিছু দেওয়া হয়েছে, তা পার্থিব জীবনের ভোগ;[১] কিন্তু আল্লাহর নিকট যা আছে, তা উত্তম ও চিরস্থায়ী[২] তাদের জন্য, যারা বিশ্বাস করে ও তাদের প্রতিপালকের ওপর নির্ভর করে।

[১] যা সামান্য এবং তুচ্ছ। যদিও কারূনের ধনভান্ডারও হয় (তবুও)। কাজেই তা পেয়ে ধোঁকায় পতিত হয়ো না। কেননা, তা হল ক্ষণস্থায়ী ও ধ্বংসশীল।

[২] অর্থাৎ, যাবতীয় নেক কাজের যে প্রতিদান আল্লাহর কাছে পাওয়া যাবে, তা পার্থিব ধন-সম্পদ থেকে অনেক গুণ বেশী উত্তম এবং চিরস্থায়ী। কারণ, তা নষ্টযোগ্য ও ধ্বংসশীল নয়। অতএব ইহকালকে পরকালের উপরে প্রাধান্য দিও না। এ রকম করলে অনুতপ্ত হতে হবে।