ام يقولون افترى على الله كذبا فان يشا الله يختم على قلبك ويمح الله الباطل ويحق الحق بكلماته انه عليم بذات الصدور ٢٤
أَمْ يَقُولُونَ ٱفْتَرَىٰ عَلَى ٱللَّهِ كَذِبًۭا ۖ فَإِن يَشَإِ ٱللَّهُ يَخْتِمْ عَلَىٰ قَلْبِكَ ۗ وَيَمْحُ ٱللَّهُ ٱلْبَـٰطِلَ وَيُحِقُّ ٱلْحَقَّ بِكَلِمَـٰتِهِۦٓ ۚ إِنَّهُۥ عَلِيمٌۢ بِذَاتِ ٱلصُّدُورِ ٢٤
اَمْ
یَقُوْلُوْنَ
افْتَرٰی
عَلَی
اللّٰهِ
كَذِبًا ۚ
فَاِنْ
یَّشَاِ
اللّٰهُ
یَخْتِمْ
عَلٰی
قَلْبِكَ ؕ
وَیَمْحُ
اللّٰهُ
الْبَاطِلَ
وَیُحِقُّ
الْحَقَّ
بِكَلِمٰتِهٖ ؕ
اِنَّهٗ
عَلِیْمٌۢ
بِذَاتِ
الصُّدُوْرِ
۟

ওরা কি বলতে চায় যে, ‘সে (মুহাম্মাদ) আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা উদ্ভাবন করেছে’? (যদি তাই হত) তাহলে (হে মুহাম্মাদ!) আল্লাহ ইচ্ছা করলে তোমার হৃদয়ে মোহর করে দিতেন।[১] আল্লাহ মিথ্যাকে মুছে দেন[২] এবং নিজ বাণী দ্বারা সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেন। অন্তরে যা আছে সে বিষয়ে তিনি নিঃসন্দেহে সবিশেষ অবহিত।

[১] অর্থাৎ, এই অপবাদে যদি সত্যতা থাকত, তবে আমি তোমার অন্তরে মোহর মেরে দিতাম। যার ফলে সেই কুরআনই মিটে যেত, যা তোমার নিজের মনগড়া বলে দাবী করা হয়। অর্থাৎ, আমি তোমাকে এর কঠিন শাস্তি দিতাম।

[২] এই কুরআনও যদি বাতিল হত (যা মিথ্যুকদের দাবী), তবে অবশ্যই মহান আল্লাহ একেও মিটিয়ে দিতেন। কারণ, এটাই (বাতিলকে মিটিয়ে দেওয়া হল) তাঁর নীতি।