ولو ترى اذ المجرمون ناكسو رءوسهم عند ربهم ربنا ابصرنا وسمعنا فارجعنا نعمل صالحا انا موقنون ١٢
وَلَوْ تَرَىٰٓ إِذِ ٱلْمُجْرِمُونَ نَاكِسُوا۟ رُءُوسِهِمْ عِندَ رَبِّهِمْ رَبَّنَآ أَبْصَرْنَا وَسَمِعْنَا فَٱرْجِعْنَا نَعْمَلْ صَـٰلِحًا إِنَّا مُوقِنُونَ ١٢
وَلَوْ
تَرٰۤی
اِذِ
الْمُجْرِمُوْنَ
نَاكِسُوْا
رُءُوْسِهِمْ
عِنْدَ
رَبِّهِمْ ؕ
رَبَّنَاۤ
اَبْصَرْنَا
وَسَمِعْنَا
فَارْجِعْنَا
نَعْمَلْ
صَالِحًا
اِنَّا
مُوْقِنُوْنَ
۟

যদি তুমি দেখতে! অপরাধীরা যখন তাদের প্রতিপালকের সম্মুখে মাথা নত করে[১] বলবে, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা দেখলাম ও শুনলাম; [২] এখন তুমি আমাদের পুনরায় (পৃথিবীতে) পাঠিয়ে দাও, আমরা সৎকাজ করব। নিশ্চয়ই আমরা (এখন) দৃঢ় বিশ্বাসী।’ [৩]

[১] অর্থাৎ, নিজেদের কুফরী, শিরক এবং অবাধ্যতা দরুন লজ্জিত হওয়ার কারণে।

[২] অর্থাৎ, যা মিথ্যা মনে করতাম, তা দেখলাম এবং যা অস্বীকার করতাম, তা শুনলাম। অথবা তোমার শাস্তির হুমকির সত্যতা দেখলাম এবং পয়গম্বরগণের সত্যতা শুনলাম। কিন্তু সেই সময়কার দেখা ও শোনা কোন কাজে আসবে না।

[৩] এখন দৃঢ় বিশ্বাস করলেও লাভ কি? এখন তো আল্লাহর শাস্তি অবধারিত হয়ে গেছে, যা ভোগ করতেই হবে।