فلما كشفنا عنهم الرجز الى اجل هم بالغوه اذا هم ينكثون ١٣٥
فَلَمَّا كَشَفْنَا عَنْهُمُ ٱلرِّجْزَ إِلَىٰٓ أَجَلٍ هُم بَـٰلِغُوهُ إِذَا هُمْ يَنكُثُونَ ١٣٥
فَلَمَّا
كَشَفْنَا
عَنْهُمُ
الرِّجْزَ
اِلٰۤی
اَجَلٍ
هُمْ
بٰلِغُوْهُ
اِذَا
هُمْ
یَنْكُثُوْنَ
۟

কিন্তু যখনই তাদের উপর হতে এক নির্দিষ্টকালের জন্য শাস্তি অপসারিত করতাম -- যা তাদের জন্য নির্ধারিত ছিল, তারা তখনই তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গ করত। [১]

[১] অর্থাৎ, যখন একটি আযাব আসত, তখন তাতে পেরেশান হয়ে তা দূর করার জন্য তারা মূসা (আঃ)-এর নিকট আসত। অতঃপর তাঁর দু'আর কারণে তা দূর হয়ে যেত। কিন্তু তারা ঈমান আনার পরিবর্তে কুফরী ও শিরকের উপরই অটল থাকত। আবার দ্বিতীয় আযাব এলে তাই করত। এভাবে সময়ের ব্যবধানে তাদের উপর পাঁচ পাঁচটি আযাব আসে। কিন্তু তাদের অন্তরের ঔদ্ধত্য ও মস্তিষ্কের গর্ব সত্যের পথে পাহাড় হয়ে দাঁড়ায়। আর এত এত স্পষ্ট প্রমাণাদি দেখার পরও তারা ঈমানের সম্পদ হতে বঞ্চিত থেকে যায়।