وما ارسلنا من قبلك الا رجالا نوحي اليهم فاسالوا اهل الذكر ان كنتم لا تعلمون ٤٣
وَمَآ أَرْسَلْنَا مِن قَبْلِكَ إِلَّا رِجَالًۭا نُّوحِىٓ إِلَيْهِمْ ۚ فَسْـَٔلُوٓا۟ أَهْلَ ٱلذِّكْرِ إِن كُنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ ٤٣
وَمَاۤ
اَرْسَلْنَا
مِنْ
قَبْلِكَ
اِلَّا
رِجَالًا
نُّوْحِیْۤ
اِلَیْهِمْ
فَسْـَٔلُوْۤا
اَهْلَ
الذِّكْرِ
اِنْ
كُنْتُمْ
لَا
تَعْلَمُوْنَ
۟ۙ

তোমার পূর্বে পুরুষদেরকেই আমি (রসূলরূপে) প্রেরণ করেছি; যাদের নিকট আমি অহী পাঠাতাম। তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞাসা কর; [১]

[১] أهل الذكر (জ্ঞানী) বলতে আহলে কিতাবদের বুঝানো হয়েছে, যারা পূর্ববর্তী আম্বিয়া ও তাঁদের ইতিহাস সম্পর্কে অবহিত ছিল। উদ্দেশ্য হল, আমি যত রসূল পাঠিয়েছি, তারা সকলেই মানুষ ছিল। অতএব যদি মুহাম্মাদও মানুষ হয়, তাহলে এটা কোন নতুন কথা নয় যে, তোমরা তার মানুষ হওয়ার কারণে তার রিসালতকেই অস্বীকার করবে। যদি তোমাদের সন্দেহ হয়, তাহলে আহলে কিতাবদের জিজ্ঞাসা কর যে, পূর্ববর্তী নবীগণ মানুষ ছিল, না ফিরিশতা? যদি তারা ফিরিশতা ছিল, তাহলে অবশ্যই অস্বীকার করো। আর যদি তারাও সকলে মানুষ ছিল, তাহলে মুহাম্মদের মানুষ হওয়ার কারণে তার রিসালাতকে অস্বীকার কেন?