يوم يقوم الروح والملايكة صفا لا يتكلمون الا من اذن له الرحمان وقال صوابا ٣٨
يَوْمَ يَقُومُ ٱلرُّوحُ وَٱلْمَلَـٰٓئِكَةُ صَفًّۭا ۖ لَّا يَتَكَلَّمُونَ إِلَّا مَنْ أَذِنَ لَهُ ٱلرَّحْمَـٰنُ وَقَالَ صَوَابًۭا ٣٨
یَوْمَ
یَقُوْمُ
الرُّوْحُ
وَالْمَلٰٓىِٕكَةُ
صَفًّا ۙۗؕ
لَّا
یَتَكَلَّمُوْنَ
اِلَّا
مَنْ
اَذِنَ
لَهُ
الرَّحْمٰنُ
وَقَالَ
صَوَابًا
۟

সেদিন রূহ (জিবরীল) ও ফিরিশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে,[১] পরম করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন সে ছাড়া অন্যেরা কথা বলতে পারবে না এবং সে সঠিক কথা বলবে। [২]

[১] এখানে জিবরীল (আঃ) সহ রূহের কয়েকটি অর্থ বর্ণনা করা হয়েছে। ইমাম ইবনে কাসীর আদম-সন্তান (মানুষ)-এর অর্থকেই সঠিকতার অধিক কাছাকাছি বলে মন্তব্য করেছেন।

[২] এই অনুমতি আল্লাহ তাআলা ফিরিশতাগণকে এবং স্বীয় পয়গম্বরগণকে দান করবেন এবং তাঁরা যা কিছু কথা বলবেন তা হক, সত্য ও সঠিক বলবেন। অথবা এর ভাবার্থ হল যে, অনুমতি কেবলমাত্র তার জন্য দেওয়া হবে, যে সঠিক কথা বলেছে; অর্থাৎ, কলেমা তাওহীদের স্বীকৃতি প্রদান করেছে।