وجاء رجل من اقصى المدينة يسعى قال يا موسى ان الملا ياتمرون بك ليقتلوك فاخرج اني لك من الناصحين ٢٠
وَجَآءَ رَجُلٌۭ مِّنْ أَقْصَا ٱلْمَدِينَةِ يَسْعَىٰ قَالَ يَـٰمُوسَىٰٓ إِنَّ ٱلْمَلَأَ يَأْتَمِرُونَ بِكَ لِيَقْتُلُوكَ فَٱخْرُجْ إِنِّى لَكَ مِنَ ٱلنَّـٰصِحِينَ ٢٠
وَجَآءَ
رَجُلٌ
مِّنْ
اَقْصَا
الْمَدِیْنَةِ
یَسْعٰی ؗ
قَالَ
یٰمُوْسٰۤی
اِنَّ
الْمَلَاَ
یَاْتَمِرُوْنَ
بِكَ
لِیَقْتُلُوْكَ
فَاخْرُجْ
اِنِّیْ
لَكَ
مِنَ
النّٰصِحِیْنَ
۟

নগরীর দূরপ্রান্ত হতে এক ব্যক্তি ছুটে এল ও বলল,[১] ‘হে মূসা! (ফিরআউনের) পারিষদবর্গ তোমাকে হত্যা করবার ষড়যন্ত্র করছে। সুতরাং তুমি বাইরে চলে যাও, আমি অবশ্যই তোমার মঙ্গলকামী।’

[১] এ ব্যক্তি কে ছিল? কেউ কেউ বলেন, সে ছিল ফিরআউনের জাতিভুক্তই একটি লোক; কিন্তু সে গোপনভাবে মূসা (আঃ)-এর হিতাকাঙ্ক্ষী ছিল। আর এ কথা স্পষ্ট যে, শত্রুপক্ষের গুপ্ত ষড়্যন্ত্রের সংবাদ এই রকম লোক দ্বারা আসাটা অসম্ভব নয়। আবার কেউ বলেন, এ ব্যক্তি ছিল মূসা (আঃ)-এর এক ইস্রাঈলী নিকটাত্মীয়। 'নগরীর দূর প্রান্ত হতে' বলতে 'মানাফ'কে বুঝানো হয়েছে যেখানে ছিল ফিরআউনের রাজ প্রাসাদ ও রাজধানী, যা ছিল নগরীর শেষ প্রান্তে।