وترى كل امة جاثية كل امة تدعى الى كتابها اليوم تجزون ما كنتم تعملون ٢٨
وَتَرَىٰ كُلَّ أُمَّةٍۢ جَاثِيَةًۭ ۚ كُلُّ أُمَّةٍۢ تُدْعَىٰٓ إِلَىٰ كِتَـٰبِهَا ٱلْيَوْمَ تُجْزَوْنَ مَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ ٢٨
وَتَرٰی
كُلَّ
اُمَّةٍ
جَاثِیَةً ۫
كُلُّ
اُمَّةٍ
تُدْعٰۤی
اِلٰی
كِتٰبِهَا ؕ
اَلْیَوْمَ
تُجْزَوْنَ
مَا
كُنْتُمْ
تَعْمَلُوْنَ
۟

আর প্রত্যেক সম্প্রদায়কে দেখবে ভয়ে নতজানু[১] অবস্থায়, প্রত্যেক সম্প্রদায়কে তার আমলনামা দেখতে আহবান করা হবে এবং বলা হবে, ‘তোমরা যা করতে, আজ তোমাদেরকে তারই প্রতিফল দেওয়া হবে।

[১] جَاثية এই শব্দ থেকে সূরাটির নামকরণ হয়েছে। আয়াতের বাহ্যিক অর্থ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, কিয়ামতে প্রত্যেক সম্প্রদায় (চাহে তারা আম্বিয়াগণের অনুসারী হোক অথবা তাঁদের বিরোধী সকলেই) ভয় ও আতঙ্কে নতজানু অবস্থায় বসে থাকবে। (ফাতহুল ক্বাদীর) তারপর তাদেরকে হিসাব-নিকাশের জন্য ডাকা হবে। যেমন, আয়াতের অবশিষ্ট অংশ থেকে তা স্পষ্ট হয়।