يا اهل الكتاب لم تحاجون في ابراهيم وما انزلت التوراة والانجيل الا من بعده افلا تعقلون ٦٥
يَـٰٓأَهْلَ ٱلْكِتَـٰبِ لِمَ تُحَآجُّونَ فِىٓ إِبْرَٰهِيمَ وَمَآ أُنزِلَتِ ٱلتَّوْرَىٰةُ وَٱلْإِنجِيلُ إِلَّا مِنۢ بَعْدِهِۦٓ ۚ أَفَلَا تَعْقِلُونَ ٦٥
یٰۤاَهْلَ
الْكِتٰبِ
لِمَ
تُحَآجُّوْنَ
فِیْۤ
اِبْرٰهِیْمَ
وَمَاۤ
اُنْزِلَتِ
التَّوْرٰىةُ
وَالْاِنْجِیْلُ
اِلَّا
مِنْ
بَعْدِهٖ ؕ
اَفَلَا
تَعْقِلُوْنَ
۟

হে ঐশী গ্রন্থধারিগণ! ইব্রাহীম সম্বন্ধে তোমরা কেন বিতর্ক করছ, অথচ তাওরাত ও ইঞ্জীল তো তার পরেই অবতীর্ণ করা হয়েছিল? তোমরা কি বুঝ না? [১]

[১] ইবরাহীম (আঃ)-এর ব্যাপারে বিতর্কের অর্থ হল, ইয়াহুদী এবং খ্রিষ্টান উভয় জাতিই দাবী করত যে, তিনি তাদের ধর্মাবলম্বি ছিলেন। অথচ তাওরাত যার উপর ইয়াহুদীরা ঈমান রাখতো এবং ইঞ্জীল যেটাকে খ্রিষ্টানরা মান্য করে চলতো, এই উভয় গ্রন্থ ইবরাহীম (আঃ)-এর শত সহস্র বছর পর অবতীর্ণ হয়েছে। কাজেই তিনি ইয়াহুদী বা খ্রিষ্টান কিভাবে হতে পারেন? বলা হয় যে, ইবরাহীম এবং মূসা (আলাইহিমাস্ সালাম)-এর মধ্যে এক হাজার বছরের ব্যবধান ছিল। আর ঈসা ও ইবরাহীম (আলাইহিমাস্ সালাম)-এর মধ্যে দু'হাজার বছরের ব্যবধান ছিল। (ক্বুরত্ববী)